আপনার আদালত

জলে ‘বিষ’, হাহাকার গরমে

আনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হন নন্দনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মৃদুলা মণ্ডল। সঞ্চালনায় ছিলেন কল্লোল প্রামাণিকআনন্দবাজারের পাঠকদের মুখোমুখি হন নন্দনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মৃদুলা মণ্ডল। সঞ্চালনায় ছিলেন কল্লোল প্রামাণিক

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৩ এপ্রিল ২০১৭ ০০:৩৫
Share:

পারাপার: কাঁঠালিয়ায় বাঁশের সাঁকোই মানুষের ভরসা। নিজস্ব চিত্র

নাজিরপুর থানারপাড়া রুটের রামনগর ঘোষপাড়া মোড় থেকে মুসলিমপাড়ার রাস্তা খুব খারাপ। বর্ষাকালে খুব সমস্যা হয়।

Advertisement

উত্তমকুমার মণ্ডল, রামনগর

ওই রাস্তার পাশের জমিতে সমস্যা রয়েছে। পঞ্চায়েত রাস্তা করতে পারছে না। জমি মালিকদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।

Advertisement

জয়নাবাদ, মোক্তারপুর, মহিসাখোলার বিভিন্ন এলাকার জলে আর্সেনিক রয়েছে।

প্রভাত বিশ্বাস, কাঠালিয়া

ওখানে পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে। মোক্তারপুরে পঞ্চায়েত একটি সজলধারা প্রকল্পে আর্সেনিক মুক্ত জল সরবরাহের ব্যবস্থা করেছে। আগামী অর্থবর্ষে বাকি গ্রামেও সজলধারার কাজ করা হবে।

গীতাঞ্জলী ও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ঘর তৈরির জন্য প্রশাসন থেকে পাওয়া ইট, বালি ও পাথর নিয়ে যেতে বাধা দিচ্ছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী। সীমান্তের গরিব মানুষগুলো খুব সমস্যায় পড়ছেন।

বিশ্বজিৎ হালদার, রাউতবাটি

কাঁটাতারের বেড়া লাগোয়া মানুষদের সমস্যা নিয়ে এর আগেও বিএসএফের সঙ্গে স্থানীয় বিধায়ক, বিডিও ও পঞ্চায়েত বৈঠকে আলোচনা করেছে। ফের কথা বলা হবে।

পানীয় জলের সমস্যা মেটাতে বহু টাকা ব্যয়ে নন্দনপুর ও গোপালপুর এলাকায় বছর দশেক আগে বেশ কিছু ট্যাপ নির্মিত হয়েছিল। কিন্তু সেগুলি গত দু’বছর ধরে বন্ধ হয়ে পড়ে আছে।

হামিদুল রহমান, গোপালপুর

এলাকার বহু মানুষ অবৈধ ভাবে পাইপ সংযোগ করেছে। তাই সব জায়গায় জল পাওয়া যাচ্ছে না। এই ব্যাপারে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরকে লিখিত ভাবে জানানো হয়েছে।

কানাইখালিতে ভৈরব খালের উপর বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। একটি সেতু তৈরির দাবি উঠেছে দীর্ঘদিন। সেতু তৈরি হলে জেলা সদর বা মহকুমা শহর কিংবা স্কুল-কলেজের যাওয়া সহজ হবে।

বিশাখা হালদার, নন্দনপুর

ওই সেতু নির্মাণের জন্য সব রকম চেষ্টা করা হচ্ছে।

গরিব মানুষ পঞ্চায়েতের একশো দিনের কাজ করেও টাকা পাচ্ছেন না। পঞ্চায়েত কবে বকেয়া টাকা মেটাবে?

সনাতন মণ্ডল, কিশোরপুর

একশো দিনের কাজের টাকা বরাদ্দ করে কেন্দ্রীয় সরকার। কাজ করানোর পরেও বেশ কিছু টাকা এখনও আসেনি। টাকা এলেই বকেয়া টাকা দেওয়া হবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন