বিশ্বভারতী: সমাবর্তনে প্রধানমন্ত্রী

বিশ্বভারতী কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার কারণে পদাধিকারবলে প্রধানমন্ত্রী তার আচার্য। ২০০৮ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে গিয়েছিলেন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৯ অক্টোবর ২০১৭ ০৩:১৮
Share:

চার বছর পরে সমাবর্তন হতে চলেছে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের। অনুষ্ঠানে আসার ব্যাপারে সম্মতি জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য তথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কবে তিনি আসতে পারবেন, সে ব্যাপারে তাঁর সঙ্গে কথা বলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দল শীঘ্রই দিল্লি যাবে। এই প্রতিনিধি দলে উপাচার্যও থাকবেন। শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মসমিতির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে।

Advertisement

বিশ্বভারতী কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার কারণে পদাধিকারবলে প্রধানমন্ত্রী তার আচার্য। ২০০৮ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে গিয়েছিলেন। তার পর আচার্য ছাড়াই সমাবর্তন হয়েছে ২০১৩ সাল পর্যন্ত। অস্থায়ী উপাচার্য স্বপন দত্ত শনিবার বলেন, ‘‘বিশ্বভারতীর পড়ুয়া, কর্মী-সহ সবাই চাইছেন, সমাবর্তনে আসুন আচার্য।’’

এ দিন বিশ্বভারতীর গ্রন্থন বিভাগে কর্মসমিতির বৈঠকে আরও সিদ্ধান্ত হয়েছে, এ বার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগে বুধ ও বৃহস্পতিবার ছুটি থাকবে। এখন কলা ভবন, পাঠ ভবন ও সঙ্গীত ভবনে সাপ্তাহিক ছুটি থাকে বুধ ও বৃহস্পতিবার। অন্য বিভাগগুলি বন্ধ থাকে বুধ ও রবিবার। তবে প্রশাসনিক কাজকর্ম চালানোর জন্য কিছু কর্মী বুধ ও বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ে আসবেন।

Advertisement

উপাচার্য জানান, উত্তরায়ণ চত্বরে ‘লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো’ চালু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। শো-চালাতে সরকার ও বেসরকারি সংস্থার কাছে আর্থিক সাহায্যের আবেদন জানানো হবে। কর্মসমিতিতে রাষ্ট্রপতির মনোনীত প্রতিনিধি সুশোভন বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, বিশ্বভারতীতে প্রতিদিন গড়ে দশ হাজার মানুষ আসেন। তাঁদের জন্য আরও কয়েকটি বিশ্রামাগার তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement