—ফাইল চিত্র।
সাগরদ্বীপের লাগোয়া জলপথে নাব্যতার সমস্যা দীর্ঘদিনের। আসন্ন মেলায় সেই সমস্যার যথাসম্ভব সুরাহা করতে অনেক আগে থেকে তৎপরতা চলছিল। রাজ্য সরকার এ বার নতুন জেটিঘাট ব্যবহার করতে উৎসাহ দিচ্ছে পুণ্যার্থীদের।
সাগরদ্বীপে বেণুবন জেটিঘাট এ বার নতুন করে সেজে উঠেছে। জোয়ার-ভাটা নির্বিশেষে যে-কোনও সময় নামখানা ঘাট থেকে চেমাগুড়ি খাল পেরিয়ে বেণুবনে যাওয়া যাবে বলে জানাচ্ছেন গঙ্গাসাগর বকখালি উন্নয়ন পর্ষদের কর্তা জয়ন্ত মণ্ডল। নাব্যতার অভাবে আট নম্বর লট থেকে মুড়িগঙ্গা হয়ে কচুবেড়িয়ায় যাতায়াত রোজই তিন-চার ঘণ্টা থমকে থাকে। নামখানা ঘাট থেকে চেমাগুড়ি যেতেও সমস্যা হয়।
কিন্তু বেণুবন পর্যন্ত যেতে সেই সমস্যা নেই। জয়ন্তবাবু বলেন, ‘‘বেণুবনের নতুন জেটি থেকে ৮০০ মিটারের ডবল লেন পায়ে চলার পথ তৈরি হয়েছে। তার পরে ১১ কিলোমিটারের নতুন সড়ক পেরোলেই কপিল মুনির আশ্রম।’’ সাগরে সৌন্দর্যায়নের বন্দোবস্তও হয়েছে। তারই অঙ্গ হিসেবে নতুন জেটিঘাটের কাছে লাগানো হয়েছে নারকেল ও বাঁশ গাছ।