জেলায় প্রথম সিদ্ধেশ্বরী ইন্সটিটিউশন

মডেল প্রদর্শনে বিদ্যালয় স্তরের প্রতিযোগিতায় উচ্চমাধ্যমিক স্তরে মালদহ জেলায় প্রথম হল চাঁচল সিদ্ধেশ্বরী ইনস্টিটিউশন। মাধ্যমিক বিভাগে প্রথম হয়েছে মালদহ অক্রুরমনি করোনেশন হাই স্কুল। এ বার রাজ্যস্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে তারা। আগামী ১১ থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর কলকাতায় রাজ্যস্তরের ওই প্রতিযোগিতা হবে। সোমবার থেকে মালদহ বিএড কলেজে জেলা বিজ্ঞান ও পোস্টার প্রদর্শনী-সহ বিজ্ঞান মেলার আয়োজন করা হয়।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

চাঁচল শেষ আপডেট: ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০১:৫৭
Share:

মডেল প্রদর্শনে বিদ্যালয় স্তরের প্রতিযোগিতায় উচ্চমাধ্যমিক স্তরে মালদহ জেলায় প্রথম হল চাঁচল সিদ্ধেশ্বরী ইনস্টিটিউশন। মাধ্যমিক বিভাগে প্রথম হয়েছে মালদহ অক্রুরমনি করোনেশন হাই স্কুল। এ বার রাজ্যস্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে তারা। আগামী ১১ থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর কলকাতায় রাজ্যস্তরের ওই প্রতিযোগিতা হবে।

Advertisement

সোমবার থেকে মালদহ বিএড কলেজে জেলা বিজ্ঞান ও পোস্টার প্রদর্শনী-সহ বিজ্ঞান মেলার আয়োজন করা হয়। মঙ্গলবার মেলার শেষ দিনে চাঁচলের সিদ্ধেশ্বরী স্কুলের তরফে একাদশ শ্রেণির দুই পড়ুয়া অমৃতা গুপ্ত ও পূর্বায়ন চক্রবর্তী মডেল প্রদর্শনীতে প্রথম স্থান অধিকার করে। তাদের বিষয় ছিল কৃষিতে ফ্রান্স জেনেসিস পদ্ধতির প্রয়োগ। উচ্চমাধ্যমিক স্তরে জেলায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে বাচামারি জিকে হাইস্কুল ও গাজল হাজিনাকু মহম্মদ হাইস্কুল। মাধ্যমিক বিভাগে জেলায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান পেয়েছে মহেশপুর হাইস্কুল ও শোভানগর হাইস্কুল। মডেল প্রদর্শনী বিভাগে এরা প্রত্যেকেই রাজ্যস্তরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। এছাড়া পোস্টার প্রদর্শনী বিভাগে উচ্চমাধ্যমিক স্তরে প্রথম হয়েছে মথুরাপুর হাইস্কুল ও মাধ্যমিক বিভাগে প্রথম হয়েছে গাজল হাজিনাকু মহম্মদ হাইস্কুল! এই বিভাগে রাজ্য স্তরের প্রতিযোগিতায় যোগ দেওয়ার সুযোগ পাবে শুধুমাত্র প্রথম স্থানাধিকারী স্কুলগুলিই। রাজ্যস্তরে সুযোগ পাবে শুধু প্রথম স্থানাধিকারী দুই স্কুল।

অন্য দিকে জলপাইগুড়িতে স্কুল পর্যায়ে দু’দিনের বিজ্ঞান মেলা শেষ হবে আজ, বুধবার। মঙ্গলবার আনন্দচন্দ্র কলেজে ওই মেলা শুরু হয়। উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক পৃথা সরকার, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমনাথ ঘোষ, কোচবিহারের ঠাকুর পঞ্চানন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ইন্দ্রজিৎ রায়। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১২৫টি স্কুলের পড়ুয়ারা মেলায় যোগ দেয়। তাঁরা বিভিন্ন বিষয়ের উপরে ১১৭টি মডেল তৈরি করেছে। পরিবেশ নিয়েই তৈরি হয়েছে সবচেয়ে বেশি মডেল। জেলাশাসক জানান, পড়ুয়াদের মধ্যে বিজ্ঞান বিষয়ে গবেষণার মনোভাব তৈরির জন্য জেলায় একটি সায়েন্স মিউজিয়ম তৈরির কথা ভাবা হয়েছে।

Advertisement
(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন