Anit Thapa

Kalimpong: জিটিএ-তে উন্নয়ন হচ্ছে না, কালিম্পংয়ে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চেয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি বিধায়কের

রুদেন তাঁর চিঠিতে লেখেন, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ সালে কালিম্পং জেলা হিসেবে ঘোষিত হওয়ার পরেও সার্বিক উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত। গোর্খা টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (জিটিএ) আওতায় কালিম্পংয়ে কিন্তু সে ভাবে কোনও কাজ হচ্ছে না বলে দাবি বিধায়কের।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

দার্জিলিং শেষ আপডেট: ২৬ মার্চ ২০২২ ২০:২৫
Share:

রুদেন সদা লেপচা। নিজস্ব চিত্র

কালিম্পংয়ে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা দাবি করে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিলেন ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চার সেই অঞ্চলের বিধায়ক রুদেন সদা লেপচা। চলতি মাসের ২২ তারিখ কালিম্পং জেলার সার্বিক উন্নয়ন নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দেন তিনি।

রুদেন তাঁর চিঠিতে লেখেন, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ সালে কালিম্পং জেলা হিসেবে ঘোষিত হওয়ার পরেও সার্বিক উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত। গোর্খা টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (জিটিএ) আওতায় কালিম্পংয়ে কিন্তু সে ভাবে কোনও কাজ হচ্ছে না বলে দাবি বিধায়কের। সেই কারণেই কালিম্পংয়ে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু করার পাশাপাশি জেলা পরিষদ গঠনের দাবি নিয়ে চিঠি দেন রুদেন।

Advertisement

তাঁর দাবি, কালিম্পংয়ে এমন অনেক এলাকা আছে যেগুলির উন্নয়ন সে ভাবে হয়নি। সেই সব এলাকার উন্নয়নে কালিম্পং জেলায় পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু করার অনুরোধ করেন রুদেল।

এই চিঠি নিয়ে গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চার প্রধান অনিত থাপা বলেন , ‘‘আমাদের দলের বিধায়ক রুদেন লেপচা দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জেলা পরিষদের দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানিছেন। এতে কোনও ভুল বা রাজনৈতিক দোলাচল নেই। পাহাড়ের রাজনৈতিক সমাধানের কথা মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন। কিন্তু জিটিএ দিয়ে কালিম্পংয়ের উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাই জেলা পরিষদের দাবি জানানো হয়েছে।’’ অন্য দিকে তৃণমূলের বিনয় তামাং এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তিনি বলেন, ‘‘ব্যস্ত রয়েছি, এখনই এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করছি না।’’

Advertisement

প্রসঙ্গত, ২৭ মার্চ দার্জিলিং যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। চার দিন ধরে তাঁর একগুচ্ছ কর্মসূচি রয়েছে। সূত্রের খবর, অজয় এডওয়ার্ডের হামরো পার্টির সঙ্গে একটি বৈঠকও রয়েছে তাঁর। সেই বৈঠকে রুদেন লেপচার দাবি উঠে আসে কি না সেটাই দেখার।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন