জীবন বাজি নয়

বাজি পোড়ানোর সময়ে যেন বিপদ না হয়। বিশেষত চোখের সুরক্ষার দিকে বাড়তি নজর দিতেই হবে। পরামর্শ দিলেন চোখের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সুপ্রতীক বন্দ্যোপাধ্যায়।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৯ অক্টোবর ২০১৬ ০২:০১
Share:

বাজি পোড়ানো হয়ে গেলেই হাত ধুয়ে ফেলতে হবে, ছোটদের হাত ধুয়ে দিতে হবে। বাজিতে থাকা বারুদ হাতে লাগে। সেই হাত দিয়ে চোখ মুছলে সংক্রমণ হতে পারে।

Advertisement

বাজি পোড়ানোর সময়ে প্রোটেকটিভ গ্লাস ব্যবহার করা যেতে পারে। যে কোনও ভাল অপটিক্যাল স্টোরে প্লাস্টিক নির্মিত প্রোটেকটিভ গ্লাস
পাওয়া যায়।

চোখে বাজির ফুলকি লাগলে সঙ্গে সঙ্গে বিশুদ্ধ পানীয় জল দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

Advertisement

চোখে কিছু হলে বারুদ জাতীয় জিনিস থেকে অনেক ক্ষতি হতে পারে। যত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা হবে ক্ষতির আশঙ্কা তত কমবে।

সতর্ক পুলিশ

• শব্দবাজি বিক্রি করা তো বটেই ফাটানোও বেআইনি। ধরা পড়লে ব্যবস্থা।

• বহুতল থেকে যে কোনও ধরনের বাজি নীচে আগুন ধরিয়ে ফেলা নিষিদ্ধ।
• যে কোনও ধরনের রাস্তা আটকে বাজি ফাটানো যাবে না।
• শিশুদের হাতে বাজি না দেওয়ার অভিভাবকদের দায়িত্ব।

চেলিং সিমিক লেপচা, শিলিগুড়ির পুলিশ কমিশনার

• চোখের যে কোনও সমস্যায় যোগাযোগ করতে পারেন:

০৩৫৩-২৫০২৫০০, ০৩৫৩-২৫০২৫০১ ৮৯০০৭৯৯৯৯২ (বেসরকারি হেল্পলাইন)

• কেউ বিধি মানছে না দেখলেই ফোন বা এসএমএস করুন-

কন্ট্রোল রুম: (০৩৫৩) ২৬৬২২১০

পুলিশ কমিশনার: (০৩৫৩) ২৫১১২১০/৯০৮৩২৬৯০০০

ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সদর): ৯০৮৩২৬৯০০১

এডিসিপি (ডিডি): ৯০৮৩২৬৯০০৩

অভিযোগ জানাতে

• আলিপুরদুয়ার
০৩৫৬৪-২৫৫০০৫

• কোচবিহার
০৩৫৮২-২২৭৭৮১

• দক্ষিণ দিনাজপুর
৯৬০৯৮০৬৪০৬

• উত্তর দিনাজপুর
০৩৫২৩-২৪৬১৫২

• মালদহ
০৩৫১২-২৫২৪৬১, ৯৫৬৩৬৬১৭৯৬

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন