এক তৃণমূল কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠল অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। রবিবার ঘটনাটি ঘটেছে পাড়ুই থানা এলাকার মহুলারা গ্রামে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, বজাই শেখ নামে ওই যুবক রাতের বেলায় মোটরবাইকে বাড়ি ফিরছিলেন। গ্রামে ঢোকার মুখে একটি পুকুরের কাছে জনা কয়েক দুষ্কৃতী তাঁর উদ্দেশে বোমা ছোড়ে। সরাসরি বোমা গায়ে না লাগলেও মোটরবাইক থেকে প়ড়ে যান বজাই। তারপরেই আড়াল থেকে বেরিয়ে চলে মারধর। পরে স্থানীয়েরা তাঁকে উদ্ধার করে বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করায়। তাঁর অবস্থা এখন স্থিতিশীল বলে হাসপাতাল সূত্রের খবর। পুলিশের একটি সূত্রের এবং বিরোধীদের দাবি, এই হামলা তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলেরই পরিণতি। কেমন? ওই সূত্রটির দাবি, সাত্তোর অঞ্চল কমিটির নেতা শেখ মুস্তাফার সঙ্গে পাড়ুই থানা কমিটির চেয়ারম্যান মোস্তাক হোসেনের বিবাদ রয়েছে। বজাই মুস্তাফার অনুগামী বলে এলাকায় পরিচিত। একটি সূত্রের দাবি, মোস্তাকের লোকজনই ওই হামলা চালিয়েছে। তবে দুই নেতার কেউই রাত পর্যন্ত ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেননি। উড়িয়ে দিয়েছেন দ্বন্দ্বের কথাও। পুলিশ সূত্রের খবর, রবিবার রাত পর্যন্ত অভিযোগ দায়ের হয়নি।
দুর্ঘটনায় মৃত। পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল দু’জন মোটরবাইক চালকের। মৃতদের নাম মুন্সি মফিজুর আহমেদ (২৩) ও কমল কর্মকার (৫০)। প্রথম জনের বাড়ি মন্তেশ্বরের সাহাজাদপুরে। কমলবাবু বর্ধমান শহরের আলমগঞ্জের বাসিন্দা। শনিবার রাতে বর্ধমান-আরামবাগ রোড দিয়ে যাওয়ার সময় আল্লাদিপুরের কাছে দু’টি মোটরবাইকের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। জখম হন আরও পাঁচ জন।