পিছোল প্রধান শিক্ষক নিয়োগ

এসএসসি ২০১৭ সালে বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানায়, প্রধান শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় বসার জন্য স্নাতকোত্তর স্তরে (এমএ, এমএসসি ও এমকম) কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে। সেই বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কয়েক জন প্রার্থী মামলা করেন।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ৩০ মার্চ ২০১৯ ০৩:২০
Share:

প্রতীকী ছবি।

রাজ্যের সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলগুলিতে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের উপরে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশের মেয়াদ ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়িয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি অমৃতা সিংহ শুক্রবার এই মেয়াদ বৃদ্ধির নির্দেশ দেন। এর ফলে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ ৩০ জুন পর্যন্ত বন্ধ থাকছে বলে জানান হাইকোর্টের কৌঁসুলিদের একাংশ। অর্থাৎ ওই পদে নিয়োগ আবার পিছিয়ে গেল।

Advertisement

এসএসসি ২০১৭ সালে বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানায়, প্রধান শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় বসার জন্য স্নাতকোত্তর স্তরে (এমএ, এমএসসি ও এমকম) কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে। সেই বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কয়েক জন প্রার্থী মামলা করেন। তাঁদের আইনজীবী এক্রামুল বারি জানান, তাঁর মক্কেলদের পরীক্ষায় বসার সুযোগ দিতে হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল। এসএসসি-কর্তৃপক্ষ ওই প্রার্থীদের পরীক্ষা ও ইন্টারভিউয়ের ফল প্রকাশ করেননি। কিছু দিন আগে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের কাউন্সেলিং শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয় এসএসসি।

সেই সময় ওই প্রার্থীরা হাইকোর্টে আবার একটি আবেদন করে বলেন, আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও তাঁরা পরীক্ষায় কৃতকার্য হলেন কি না, তা জানার সুযোগই পেলেন না! উল্টে কাউন্সেলিং শুরু হচ্ছে। এর আগে, গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ প্রক্রিয়ার উপরে ৩১ মার্চ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। এ দিন তারই মেয়াদ বাড়ানো হল।

Advertisement

দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement
Advertisement