Pacnchayat

Panchyat Department: প্রথম কিস্তির টাকা বণ্টন শেষ, অর্থ কমিশনের কাছে পরের কিস্তি চাইল পঞ্চায়েত দফতর

পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের প্রথম কিস্তিতে মোট ১ হাজার ৭৬৬ কোটি টাকা গ্রামীণ উন্নয়ণে খরচ করেছে পঞ্চায়েত দফতর।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২০ জানুয়ারি ২০২২ ২০:০৮
Share:

ত্রিস্তর পঞ্চায়েত মারফত গ্রামীণ উন্নয়নে গতি আনতে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে অর্থ দাবি পঞ্চায়েত দফতরের। ফাইল চিত্র

পঞ্চদশ অর্থ কমিশন থেকে পাওয়া প্রথম কিস্তির টাকা পঞ্চায়েত স্তরে পৌঁছে গিয়েছে। এ বার দ্বিতীয় কিস্তির টাকা ত্রিস্তর গ্রাম পঞ্চায়েতে পৌঁছে দিতেকেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন জানাল পঞ্চায়েত দফতর। সম্প্রতি এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের গ্রামোন্নয়ন দফতরের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের প্রথম কিস্তিতে মোট ১ হাজার ৭৬৬ কোটি টাকা গ্রামোন্নয়ণে খরচ করেছে পঞ্চায়েত দফতর। গত বছর ডিসেম্বর মাসেই এই টাকা দেওয়ার প্রক্রিয়া শেষ করেছে পঞ্চায়েত দফতর।

Advertisement

এই পরিমাণ অর্থের ১৫ শতাংশ জেলা পরিষদ, ১৫ শতাংশ পঞ্চায়েত সমিতি ও ৭০ শতাংশ দেওয়া হয়েছে গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে। তারপরেই দ্বিতীয় কিস্তির টাকা হাতে পেতে আবেদন করা হয় কেন্দ্রের কাছে। চলতি অর্থবর্ষ শেষ হচ্ছে ৩১ মার্চ। তার আগেই দ্বিতীয় কিস্তির টাকা বন্টনের কাজ শেষ করে ফেলতে চায় পঞ্চায়েত দফতরে। দ্রুত অর্থ হাতে পেলে তা গ্রামীণ উন্নয়নে খরচ করা যাবে বলে মনে করছেন পঞ্চায়েত দফতরের কর্তারা। কারণ, তাঁদের কাছে প্রধান লক্ষ্য চলতি অর্থবর্ষ শেষ হওয়ার আগেই পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের গোটা বরাদ্দ খরচ করা।

পঞ্চায়েত দফতর সূত্রে খবর, ডিসেম্বর মাসে প্রথম কিস্তির টাকা শেষ হওয়ার পরেই আবেদন করার উদ্যোগ শুরু হয়েছিল। কিন্তু, তাতে খানিক বাধা পেতে হয়েছে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ণ দফতরকে। মন্ত্রী পুলক রায় বলেন, ‘‘কেন্দ্রীয় সরকারের পোর্টালে সমস্যা থাকায় আবেদন করতে বিলম্ব হয়েছিল। কিন্তু কেন্দ্র পোর্টালের সমস্যা মিটিয়ে দিতেই আমরা আবেদন করেছি। আশা করব যথা সময় অর্থ পাওয়া গেলে গ্রামীণ উন্নয়ন তরান্বিত করতে আমাদের সুবিধা হবে।’’

Advertisement

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন