টুকরো খবর

চিনে ২০০৯ সাল থেকে ফেসবুক নিষিদ্ধ। কিন্তু ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকেরবার্গ যে সে দেশে ব্যবসার আশা ছাড়ছেন না, সে কথা তিনি বুঝিয়ে দিলেন ভাঙা ভাঙা চিনা-মান্দারিনে। “আমি চিনা ভাষাটা ভাল করে বলতে পারি না। তবে ভাষাটা শেখার চেষ্টা করি”, এ ভাবেই বুধবার নিজের কথা শুরু করলেন তিনি।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৪ অক্টোবর ২০১৪ ০২:৩৮
Share:

চিনে গিয়ে চিনা বলে মন জয় জুকেরবার্গের

Advertisement

সংবাদ সংস্থা • বেজিং

চিনে ২০০৯ সাল থেকে ফেসবুক নিষিদ্ধ। কিন্তু ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকেরবার্গ যে সে দেশে ব্যবসার আশা ছাড়ছেন না, সে কথা তিনি বুঝিয়ে দিলেন ভাঙা ভাঙা চিনা-মান্দারিনে। “আমি চিনা ভাষাটা ভাল করে বলতে পারি না। তবে ভাষাটা শেখার চেষ্টা করি”, এ ভাবেই বুধবার নিজের কথা শুরু করলেন তিনি। ফেসবুকের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা ওঠানো নিয়ে সরাসরি কোনও কথা বলেননি জুকেরবার্গ। তবে বেজিংয়ের সিনহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতা দেওয়ার সময়ে তিনি বুঝিয়ে দিলেন, ফেসবুকের দরকার চিনকে। চিনেরও দরকার ফেসবুককে। বললেন, চিন তাদের নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও বিভিন্ন চিনা সংস্থার বিজ্ঞাপন বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে দিতে দ্বিধাবোধ করে না ফেসবুক। গোটা দুনিয়ার সঙ্গে চিনের যোগ বাড়াতে ফেসবুক কতটা সাহায্য করতে পারে সে কথাও বলেন জুকেরবার্গ। তা, কেমন লাগল জুকেরবার্গের মান্দারিন? বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রের কথায়, কথা বুঝতে রীতিমতো কষ্ট হচ্ছিল। তবে উনি এত মজা করছিলেন যে না হেসে থাকা যাচ্ছিল না। তবে হঠাৎ মান্দারিন শেখার কথা ভাবলেন কেন? উত্তরে জানা গেল, কারণটা পারিবারিক। জুকেরবার্গের স্ত্রী প্রিসিলা চ্যান জন্মসূত্রে চিনদেশীয়। প্রিসিলার দিদিমা চিনা ছাড়া অন্য কোনও ভাষা বোঝেন না। তাই মান্দারিন শেখার উদ্যোগ। পাশাপাশি অন্য একটা কারণও অবশ্য রয়েছে। বললেন, চিনের সংস্কৃতি বুঝতে হলে ভাষাটা জানা দরকার।

Advertisement

আইএসের নিশানায় ঐতিহ্যও

সংবাদ সংস্থা • বাগদাদ

আফগানিস্তানে বামিয়ান বুদ্ধমূর্তির উপরে হামলা চালিয়ে তা ধ্বংস করেছিল তালিবান জঙ্গিরা। এ বার ইরাকের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে আইএস। তাদের সঙ্গে রয়েছে আন্তর্জাতিক পাচারচক্রও। ইরাকের প্রত্নতাত্ত্বিক সংগ্রহশালাগুলির ডিরেক্টর জেনারেল কাইস হুসেন রশিদ জানান, শুধু ইরাক সরকার নয়। আইএস যুদ্ধে নেমেছে ইরাকের সংস্কৃতির সঙ্গেও। জঙ্গি হামলায় ধ্বংস হচ্ছে নানা ধর্মীয় স্থান।

জামাত নেতা গোলাম আজম প্রয়াত

নিজস্ব সংবাদদাতা • ঢাকা

মারা গেলেন বাংলাদেশে জামাতে ইসলামির শীর্ষ নেতা রাজাকার শিরোমণি গোলাম আজম। ১৯৭১-এ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ে পাকিস্তানের পক্ষ নিয়ে তিনি মুক্তিকামী মানুষের বিরুদ্ধে কার্যত যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আদালত তাঁকে ৯০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। আদালত রায়ে বলেছিল, গোলাম আজমের ফাঁসির শাস্তি হওয়াই উচিত চিল। কিন্তু নবতিপর এই আসামির ভগ্নস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে তাঁকে দীর্ঘ কারাদণ্ড দেওয়া হল। ১৯৭১-এ জামাতের আমির পদে ছিলেন আজম। গত বছর রায় ঘোষণার সময়েও আজম বঙ্গবন্ধু মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ছিলেন। সেখানে এ দিন তাঁর স্ট্রোক হয়। বাংলাদেশ সময়ে রাত পৌনে এগারোটার সময়ে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক আব্দুল মজিদ ভুঁইয়া গোলাম আজমের মৃত্যু সংবাদ ঘোষণা করেন।


ইংল্যান্ডের রিডিংয়ের একটি কালী প্রতিমা। —নিজস্ব চিত্র

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন