ফোটোগ্রাফারের চোখ বলে কথা। সে চোখ যে কোথায় কোথায় যেতে পারে তা আন্দাজ করা বড়ই দুষ্কর। আর তাই তো তাঁদের হাত দিয়ে উঠে আসে হরেক কিসিমের ছবি। প্রকৃতির খেলা, মানুষের জীবনযাপন, পশুপক্ষীদের খামখেয়ালিপনা দিয়ে যেন আলাদা ক্যানভাস তৈরি করে ফেলেন ফোটোগ্রাফাররা। বার বার গুলিয়ে যায়, হাতে আঁকা নাকি ক্যামেরায় ক্লিক। তেমনই কিছু অবিশ্বাস্য ছবি দেখে নেওয়া যাক।
‘মহারাজা তোমারে সেলাম’ জানানোর উপায় নেই যেন। সেলাম ঠোকাই যায়। কিন্তু এখানে যে মহারাজার জায়গায় দুই সিংহী। এক জন রাগে গজ গজ করছেন। আর এক জন যেন তারই রাগাশ্রয়ী ভাব দেখে হেসে কুটোপাটি খাচ্ছেন।
ভুট্টা কি শুধু আমরাই খেতে পারি? কাঠবিড়ালিও পারে।তবে এই গালফোলা গোবিন্দ দ্রুত ভুট্টাগুলিকে গালের দুপাশে জমা করে রাখছে।টানাটানির দিনে কাজে লাগতে পারে।
বেশি খুঁজে আর লাভ নেই। না তো আর কোনও চিঠি আছে। আর না ফ্লিপকার্টের কোনও ডেলিভারি।
একটা আরামকেদারায় হলে বোধ হয় আরামটা আরও ভাল করা যেত।
গভীর রাতে খুব খিদে পেলে বোধ হয় এই ভাবেই আমরা ফ্রিজে কিছু আছে কি না খুঁজতে যাই।
আর চেষ্টা করে লাভ নেই। এর বেশি লম্বা হওয়া আর সম্ভব নয়।
ঠিক যেন কানের পাশ দিয়ে বেরিয়ে গেল।
তিনি তখন নিজস্বী তুলতে ব্যস্ত।
সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়ছে ভাবছেন? আসলে কঠিন ঠান্ডায় দম নিচ্ছে এই বল্গা হরিণটি।
কনকনে ঠান্ডায় বোধ হয় এই ভাবেই আমরা জলে পা দিতে যাই।