তালিকার একেবারে শীর্ষে রয়েছে মধ্য প্রাচ্যের দেশ কাতার। সে দেশে মাথাপিছু বার্ষিক আয় ১ লাখ ২৪ হাজার মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৮১ লক্ষ টাকা। শীর্ষ স্থান ধরে রাখতে পারলেও জ্বালানি তেলের দর পতনে গত এক বছরে কাতারের মাথাপিছু আয় ১৫ হাজার ডলার মতো কমেছে।
লুক্সেমবার্গের স্থান কাতারের ঠিক পরেই। এই দেশের জনসংখ্যা মাত্র ৬ লক্ষ। তবে মাথাপিছু আয় চমকে দেওয়ার মতো। এ দেশে মাথাপিছু বার্ষিক আয় ১ লাখ ৯ হাজার মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা।
২০১৬ সালে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ব্রুনাইয়ে জিডিপি’র হার অনেকটাই কমে গিয়েছিল। তবে তেলের বাজার ফের ঘুরে দাঁড়ানোয় তার হার বেড়েছে অনেকটাই। এ দেশে মাত্র ৪ লক্ষ মানুষের বাস। এ দেশে মাথাপিছু বার্ষিক আয় ৭৬ হাজার মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪৯ লক্ষ টাকা।
২০১৬ সালে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ব্রুনাইয়ে জিডিপি’র হার অনেকটাই কমে গিয়েছিল। তবে তেলের বাজার ফের ঘুরে দাঁড়ানোয় তার হার বেড়েছে অনেকটাই। এ দেশে মাত্র ৪ লক্ষ মানুষের বাস। এ দেশে মাথাপিছু বার্ষিক আয় ৭৬ হাজার মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪৯ লক্ষ টাকা।
আইএমএফ-এর হিসেব অনুযায়ী নরওয়ের মাথাপিছু বার্ষিক আয় ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪৫ লক্ষ টাকা।
আইএমএফ-এর হিসেব অনুযায়ী নরওয়ের মাথাপিছু বার্ষিক আয় ৭০ হাজার মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪৫ লক্ষ টাকা।
আর ভারতের স্থান ১২৬ নম্বরে। ভারতে বার্ষিক মাথাপিছু আয় ৬ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ প্রায় ৪ লক্ষ টাকা। তবে ভারতের থেকেও পিছিয়ে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ। পাকিস্তানের স্থান ১৩৭ নম্বরে আর বাংলাদেশ রয়েছে ১৪৩-এ। এ ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ২৬-এ। অন্যদিকে, ইংল্যান্ডের স্থান ২৭ নম্বরে।
আর ভারতের স্থান ১২৬ নম্বরে। ভারতে বার্ষিক মাথাপিছু আয় ৬ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ প্রায় ৪ লক্ষ টাকা। তবে ভারতের থেকেও পিছিয়ে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ। পাকিস্তানের স্থান ১৩৭ নম্বরে আর বাংলাদেশ রয়েছে ১৪৩-এ। এ ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ২৬-এ। অন্যদিকে, ইংল্যান্ডের স্থান ২৭ নম্বরে।