পালক, ঠোঁট, চোখ থেকে পায়ের নখ— এই প্রজাতির মুরগির সব কিছুই কালো।
এমনকী তার চামড়া, জিহ্বাও কালো। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন তাদের রক্তের রংও কালচে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এই প্রজাতির মুরগিদের শরীরের ভিতর সব অঙ্গ-সহ হাড়ও কালো।
তবে বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, আসলে ফাইব্রোমেলানোসিস নামে বিরল রোগে আক্রান্ত এই প্রজাতির মুরগি। শরীরে অতিরিক্ত মেলানিন থাকায় তারা এতটা কালো বলে তাঁদের মত।
সংকর প্রজাতির এই মুরগি প্রথম ইন্দোনেশিয়াতেই তৈরি করা হয়।
ইন্দোনেশিয়াতে এই মুরগির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তবে প্রতি দিনের খাবার হিসাবে কেনেন না তাঁরা।
ইন্দোনেশিয়ায় বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে উত্সর্গ করে তার পর খাওয়া হয় ওই মুরগি।
ইন্দোনেশিয়ার মানুষ মনে করেন, ঘরে কালো মুরগি থাকলে সুখ সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়।