লক্ষ্মীপুজো মানেই ভবানীপুরের চাটুজ্যে বাড়িকে ঘিরে চর্চার অন্ত নেই। মহানায়ক উত্তম কুমারের হাত ধরে শুরু পুজো। আর সেই আয়োজনেরই পুরাধা বর্তমানে নাতি গৌরব চট্টোপাধ্যায় এবং দেবলীনা কুমার। এক দিকে মহানায়কের নাতবউ অন্য দিকে দেবাশীষ কুমারের কন্যা, লক্ষ্মীপুজোর দিন দুই বাড়ির ব্যস্ততা যেন পিছু ছাড়ে না অভিনেত্রীর। উপরন্তু নিজের নাচের স্কুলেও চলে পুজোর আয়োজন। তবে ব্যস্ততার ফাঁকেও নিষ্ঠায় কিন্তু কোনও ফাঁকি নেই দেবলীনার। এই বছরও পরম যত্নেই সবটা সামলালেন তিনি।
আরও পড়ুন:
রবিবারই প্রতিমা এনেছেন। পায়েস রেঁধেছেন পাঁচ লিটার দুধের। আবার ভবানীপুরের দেবীকেও বরণ করে এসেছেন এক ফাঁকে। সোমবার সকাল থেকে ব্যস্ততা তুঙ্গে। নিজের হাতে ফুল সাজানো থেকে পুজোর প্রসাদের আয়োজন, সব কিছুতেই 'লক্ষ্মীমন্ত' দেবলীনা। নিজের হাতেই সাজালেন দেবীকে। পরনে ফুল-পাতা আঁকা সাদা শাড়ি ও সোনার অলঙ্কার। পরিমিত সাজেই অপরূপা দেবী।
কী কী থাকছে অভিনেত্রীর বাড়ির পুজোর ভোগে? অভিনেত্রী জানান, সেই তালিকা বেশ দীর্ঘ। ঘরে বানানো বিশেষ সন্দেশ ও নাড়ু তো আছেই, তার সঙ্গে রয়েছে লুচি, পোলাও, ডাল, ভাজা, ফুলকপি, ছানার ডালনা, চাটনি-সহ আরও অন্যান্য পদ।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।