প্রেজেন্টস্
Knowledge Partner
Fashion Partner
Wedding Partner
Banking Partner
Comfort Partner

পুজো মানেই কলকাতা! এ বার শারদীয়ায় কী কী করবেন জয়া?

পুজো পুজো গন্ধের মাঝেই এ বারের পুজোর পরিকল্পনা ভাগ করে নিলেন জয়া আহসানে।

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৭:৪৫
প্রতীকী চিত্র

প্রতীকী চিত্র

কাশফুল ফোটা শুরু হয়ে গিয়েছে। বৃষ্টির দাপট কমে নীল আকাশ জুড়ে এখন কেবলই সাদা মেঘেদের লুকোচুরি খেলা চলছে। পুজো পুজো গন্ধের মাঝেই এ বারের পরিকল্পনা থেকে অন্যান্য বিষয়ে আড্ডা জমেছিল জয়া আহসানের সঙ্গে।

এপার বাংলা হোক বা ওপার, দুই দেশেই সমান জনপ্রিয়তা তাঁর। কিন্তু সেই জয়া আহসানের কাছে দুর্গাপুজো বলতেই কোন জিনিসের কথা সবার আগে মনে পড়ে? প্রশ্ন শুনেই বিন্দুমাত্র সময় ব্যয় না করেই অভিনেত্রী হেসে উত্তর দিলেন, ''কলকাতা। পুজো বললেই একটাই নাম মনে পড়ে, আর সেটা হল কলকাতা।'' আর সেই কলকাতাতেই এ বার অভিনেত্রীর পুজো কাটবে বলেই জানালেন। জয়া বলেন, ''পুজোর প্ল্যান কলকাতাতেই। এ বার এখানেই থাকছি। একটু কাজ, একটু ঘোরাঘুরি, সব কিছু নিয়েই। আশা করছি সময়টা ভালই কাটবে।''

কাঁটাতারের দুই দিকের পুজোর সাক্ষী থাকার সুবাদে কী কী পার্থক্য দেখেছেন জানতে চাইলে 'বিজয়া'র 'পদ্মা' বলেন, ''ওখানেও পুজো হয়। বেশ বড় করেই কয়েকটা পুজো হয়, যেমন বনানী পুজো মণ্ডপ। ঢাকেশ্বরীতেও বড় করে পুজো হয়। শাঁখারী বাজার বলে একটা জায়গা আছে ওখানেও কয়েকটা বড় বড় পুজো হয়। আর এখানে (কলকাতায়) তো, গোটা শহরটাই একটা শিল্পকলা মনে হয়। প্রতিটি পুজো প্যান্ডেলই আলাদা রকমের সুন্দর হয়। আমি যে প্যান্ডেলগুলিতে ঘুরি, প্যান্ডেল হপিং করি, আমার কাছে সেগুলিই এক একটা অভিজ্ঞতা বলে মনে হয়। এখানে যেমন এখন থেকেই পুজো শুরু হয়ে গিয়েছে। এখনই যেন পুজোর সমস্ত আঁচগুলি পাওয়া যাচ্ছে। এটা আমাদের ওখানে একটু পরে হয়। এখানে একটু আগে হয়।''

বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বদলাতে থাকে পুজোর মজা, অনুভূতি। জয়াও তার ব্যতিক্রম নন। তাঁর কথায়, ''আগে পুজোর মণ্ডপে গিয়ে ইচ্ছে মতো ঘোরাফেরা করা যেত। মনে আছে আমার ছোটবেলায় সব থেকে বড় পুজো টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে হতো। সেই স্মৃতি ভীষণই প্রকট আমার। আর বড় হওয়ার পর যদি বলি, পুজোর আনন্দটা আমি পেয়েছি কলকাতাতে এসে।''

পুজো দরজায় কড়া নাড়ছে। আর মাত্র কটা দিনের অপেক্ষা। এবার দেবীর কাছে কী প্রার্থনা থাকবে, পৃথিবী থেকে কী কী মুছে ফেলতে চাইবেন জিজ্ঞেস করায় মেকআপ করার ফাঁকে একটু বিরতি নিয়ে জয়া বলেন, ''যুদ্ধ, মানুষে মানুষে যে হানাহানি সেটা বন্ধ করা। দ্বিতীয় হচ্ছে, বৈষম্য। এটা যদি কমাতে পারতাম। বা যে মানুষ যে শ্রেণীরই হন না কেন, তাঁরা যদি সবাই আনন্দে থাকতেন, অভাব না থাকত তা হলে ভাল হতো। এ ছাড়া, পথের যে বাচ্চারা আছে, সে মানব শিশু হোক বা চারপেয়ে বাচ্চারা, তাদের সুরক্ষা করা আমার কাছে জরুরি।''

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

Jaya Ahsan
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy