প্রেজেন্টস্
Knowledge Partner
Fashion Partner
Wedding Partner
Banking Partner
Comfort Partner

জুলাই থেকে কাজের ফোনগুলোই আসলে মায়ের আশীর্বাদ, সে সব এলেই বুঝি পুজো চলে এল: সৃজলা

বছরভর অপেক্ষা। পুজো কবে আসবে! সেই দলেই পড়েন সৃজলা গুহ। কিন্তু তিনিও কি জানতেন পুজোর মুখে এমন ঝক্কি পোহাতে হবে নিজের শহরকে?

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১০:২২
প্রতীকী চিত্র

প্রতীকী চিত্র

বছরভর অপেক্ষা। পুজো কবে আসবে! সেই দলেই পড়েন সৃজলা গুহ। কিন্তু তিনিও কি জানতেন পুজোর মুখে এমন ঝক্কি পোহাতে হবে নিজের শহরকে? আনন্দবাজার ডট কমকে অভিনেত্রী বলেন, “খুব ভাল অনুভূতির মধ্যেও এটা অত্যন্ত মন খারাপের বিষয়। কারণ কলকাতার বহু এলাকা এখনও ডুবে আছে জলের নীচে। প্রচুর ব্যবসায় ক্ষতি হয়েছে। অনেক ঝড়ঝাপটার সম্মুখীন হচ্ছি আমরা।”

যদিও তৃতীয়া থেকে একটু একটু করে রোদের দেখা পেয়েও খানিক স্বস্তি। নায়িকার কথায়, “আশা করা যাচ্ছে, পুজোটা উপভোগ করতে পারব।”

সৃজলা জানান, চলতি বছরটা খানিক ব্যস্ততাতেই কাটছে তাঁর। তাতে অবশ্য বিশেষ আপত্তি নেই নায়িকার। বরং এই ব্যস্ততাটা বেশ উপভোগই করছেন তিনি। সৃজলা বলেন, “আমাদের পেশাটাও তো এক ধরনের ব্যবসা। যদি সেটা ভালয় ভালয় যায়, তা হলে পুজোটা ভাল করে উপভোগ না করতে পারার কোনও দুঃখ থাকে না। সারা বছর মায়ের কাছে এটাই প্রার্থনা থাকে যে আমাদের কাজটা যেন সফল ভাবে হয়। আসলে আমরা সারা বছর যা-ই কাজ করি না কেন, জুলাই মাস থেকে যে ফোনগুলো পেতে থাকি, প্রত্যেকটা অভিনেতা-অভিনেত্রীর কাছেই তা দারুণ অনুভূতি। এটাই মায়ের আশীর্বাদ। মনে হয় এ ভাবেই মা আসছেন ঘরে। ভাবি, পুজো চলে এসেছে।”

এই পুজোটাও তার মানে ব্যস্ততাতেই কাটছে সৃজলার? অভিনেত্রী বলেন, “আশা করছি, যদি শহরের পরিস্থিতি একটু ভাল হয়। একের পর এক কাজ পিছিয়ে যাচ্ছে। প্রার্থনা করব আমার পুজোটা যেন খুব ব্যস্ত কাটে।” এর ফাঁকেই কতদূর এগোল অভিনেত্রীর পুজোর প্রস্তুতি? এ ক্ষেত্রে তাঁর সাফ জবাব, “আমি ‘জাস্ট গো উইথ দ্য ফ্লো’ দর্শনে বিশ্বাসী। আমার মনে হয় না, এখনকার দিনে কেউ আর পুজোর জন্য আলাদা করে কেনাকাটা করে। তা তো সারা বছরই চলতে থাকে। কিন্তু পছন্দের মানুষকে উপহার দেওয়া, অন্যের জন্য কেনাকাটা করার অনুভূতিটা দারুণ। তারা অবাক হয়, খুশি হয়– এটাই দেখতে ভাল লাগে।” কাজ নির্বাচনের ক্ষেত্রে বরাবরই খুব খুঁতখুঁতে সৃজলা। বেছে কাজ করতেই পছন্দ করেন তিনি। ফের কবে দেখা যাবে পর্দায়? অভিনেত্রী বলেন, “কিছু কাজের প্রস্তাব আছে হাতে। তবে এই মুহূর্তে ব্র্যান্ডের কাজ নিয়েই কাটছে সময়টা। সবার আশীর্বাদে, মায়ের আশীর্বাদে সব যদি ঠিকঠাক হয়, তা হলে খুব শিগগিরই নতুন কিছু কাজ নিয়ে আসতে পারব।”

‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।

প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

Srijla Guha
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy