ছবি: কৌশানী মুখোপাধ্যায়ের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে সংগৃহীত।
পুজোয় আমি কলকাতায় থাকছি এ বার। লাস্ট কয়েক মাস সিনেমার শুটিংয়ে প্রচুর আউটডোর হয়েছে আমার। প্রচুর শপিংও করেছি। কিন্তু এখন প্রোমোশন চলছে। আর তাতে সব শপিং বেরিয়ে যাচ্ছে। আমি ওয়েট করে আছি পুজোর আগে আবার কবে শপিং করব।
বাঙালিদের তো পুজো মানেই শপিং। মেয়েদের তো স্পেশ্যাল শপিং মাস্ট। কী জুতো পরবে, কী জামা পরবে, কবে চুলে হাইলাইটস করাবে এটা কিন্তু ভাবে মেয়েরা। এটাই রিয়ালিটি। আপনারা ডেফিনিটলি পুজোর জন্য রেডি হচ্ছেন। আমি কোনও কিছুর সময় পাচ্ছি না।
দেখুন, বছরে তো একবারই এই পাঁচটা দিন। সুতরাং নো কম্প্রোমাইজ। আমি কলকাতার বাইরে যেতে চাই না। কলকাতার আসল সৌন্দর্যটা পুজোর সময় যে ভাবে দেখা যায়, অন্য সময় দেখা যায় না। আমি এটা মিস করতে চাই না। এ বারও হয়তো পুজোর সময় দেখতে পাবেন ফুচকা খাচ্ছি, প্যান্ডেলে ঘুরছি, অথবা ফ্যানেদের সঙ্গে সেলফি তুলছি। আমি খুব ভালবাসি এগুলো। পুজোর সময় শুধু বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাব। বাড়িতে থাকার প্রশ্নই নেই। অষ্টমীতে শাড়ি পরব ভেবেছি। নবমীতে সালোয়ার বা লেহেঙ্গা।
আরও পড়ুন: শ্বশুরমশাই বিশ্বজিতের পুজোয় মুম্বই থাকবেন অর্পিতা!
আরও পড়ুন: পুজোতে কখনও বেড়াতে যাইনি, কলকাতাতেই থাকি: রাইমা সেন
আরও পড়ুন: ‘পুজোয় তখনকার প্রেম ছিল একটু চেয়ে থাকা, তার পর দূরে চলে যাওয়া’
আর একটা ব্যাপার। পুজোর আগে এখন মেনটেন করে নিচ্ছি। জিম করছি। যাতে পুজোতে মেনটেন না করতে হয়। ওই পাঁচটা দিন কোনও কিছু মানব না। সব খাব। অষ্টমীর দিন বাঙালি খাবার মাস্ট। আমার নতুন ফ্ল্যাটে দুর্গামূর্তি প্রতিষ্ঠা করেছি। চতুর্থীর দিন পুজো হবে। এখন থেকেই বাঙালি মেনু তৈরি হচ্ছে। আমরা একটা দিনই পুজো করি। কারণ মা বলেছে আমার ঘাড়ে ঠেলে দিয়ে চলে যাবি। কী হবে, কে দেখবে…। সে জন্য হয়ে ওঠে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy