রাইমা সেন। ছবি: রাইমার ইনস্টাগ্রাম পেজের সৌজন্যে।
পুজো মানেই হুল্লোড়ের অপেক্ষা। অপেক্ষা অনেকদিন না দেখা বন্ধুদের। পুজো মানেই জমিয়ে খাওয়া। সারা বছর অপেক্ষার পর নিজের স্টাইল স্টেটমেন্টকে নতুন করে তুলে ধরা…। গড়পরতা বাঙালির মতো এ সবে ব্যতিক্রমী নন নায়িকা রাইমা সেন।
কলকাতা এবং মুম্বই, দু’জায়গাতেই এই মুহূর্তে চুটিয়ে কাজ করছেন রাইমা। পুজোতে কোথায় থাকবেন? প্রশ্ন শুনে হেসে বললেন, ‘‘পুজোতে কলকাতায় আছি। অনেক অ্যাপিয়ারেন্স থাকে। প্যান্ডেলে ঘোরা, ফিতে কাটা, জাজিং…। আমার তো মনে হয়, পুজোতেই সবচেয়ে বেশি কলকাতায় থাকি। কখনও কোথাও যাই না পুজোতে। বন্ধুরা বেড়াতে যায়। কিন্তু আমি ভাবি, এটা তো সবচেয়ে ব্যস্ত সময়।’’
আক্ষরিক অর্থেই পুজোর সময় ব্যস্ত থাকেন রাইমা। তার সঙ্গে কলকাতায় থাকার উপরি পাওনা মা-বাবার সঙ্গ। সারা বছর কাজের খাতিরে মুম্বইতে থাকলেও পুজোতে বাবা-মায়ের সঙ্গে সময় কাটাতে ভালবাসেন নায়িকা।
আরও পড়ুন: হ্যান্ডসাম ছেলে দেখার জন্য ম্যাডক্স স্কোয়ার যেতাম...
আরও পড়ুন: ‘পুজোয় তখনকার প্রেম ছিল একটু চেয়ে থাকা, তার পর দূরে চলে যাওয়া’
আরও পড়ুন: ছোটবেলায় পুজোর প্রেম প্রচুর হয়েছে, নায়িকা হওয়ার পর…
বাঙালি মেয়েদের কাছে দুর্গাপুজো মানেই কিন্তু সনাতনী সাজ। পাটভাঙা নতুন শাড়ির গন্ধ। এ ব্যাপারে কিছুটা ব্যতিক্রমী রাইমা। তাঁর কথায়, ‘‘শাড়ি পরতে ভাল লাগে। কিন্তু আমি পুজোয় কোথাও গেলে একটু কমফর্টেবল কিছু পরে যাই। এত দৌড়োদৌড়ি করতে হয়…। কোনও কোনও সময় শাড়ি পরে সেটা সম্ভব হয় না। আদারওয়াইজ খুব লাইট, কমফর্টেবল শাড়ি পরি। যেটা দেখতেও ভাল। ভারী কিছু পরি না। যে কোনও অনুষ্ঠানেই প্র্যাকটিক্যাল ওয়্যার আমার পছন্দের।’’
পুজোর কলকাতায় প্যান্ডেলে ঘুরতে ঘুরতে রাইমার সঙ্গে আপনার কিন্তু দেখা হতেই পারে। পুজোর মরসুমে অনুরাগীদের জন্য এ তো উপরি পাওনা…।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy