ছবি: নিজস্ব চিত্র।
পুজোর আগে অনেক রকম প্ল্যান করিআমি। কিন্তু বেশিরভাগটাই হয় না। এ বার যেমন ভেবেছি, ঘুরতে যাব। ফ্যামিলির সবাইকে নিয়ে বাইরে কোথাও যাওয়ার ইচ্ছে রয়েছে। আগের বার কলকাতাতেই ছিলাম, তার আগের বারও কলকাতায় পুজো কাটিয়েছি। ছেলে, বাবা, মা, দিদি, জামাইবাবু সবাইকে জড়ো করতে করতেই সময় চলে যায়। আসলে সবাই তো ব্যস্ত…। সে জন্যই বলছি, ভাবছি বেড়াতে যাব। কিন্তু এখনও শিওর নই।
এ ছাড়া পুজোতে ওপেনিং, প্যান্ডেল হপিং থাকে। আমার কমপ্লেক্স, মানে আরবানা-তে পুজো হয়। সেখানে যাই। অঞ্জলি দিই। আর পুজোতে শাড়ি ছা়ড়া ভাবাই যায় না। আনারকলি, পাটিয়ালা হয়তো পরতে পারি। কিন্তু পুরোপুরি ইন্ডিয়ান।
গিফট তো সারা বছরই এখন পাই বা দিয়ে থাকি আমরা। কিন্তু পুজোর গিফটের এখনও আলাদা মজা রয়েছে। আমি তো এখনও পর্যন্ত ওয়েট করে থাকি মা, বাবা বা দিদি কী দিচ্ছে…।আর নিজের জন্য আলাদা করে কিছু যে কিনি তা নয়। ওই যে বললাম, সারা বছরই শপিং চলতে থাকে।
আরও পড়ুন: আড্ডা আর প্রচুর খাওয়া, এটাই আমার পুজো, বলছেন ঋদ্ধিমা
আরও পড়ুন: পুজোর ছুটিতে বন্ধুদের সঙ্গে নিরালায় দেদার মজা করব: মিমি
এমনিতেই বেশি ডায়েট করলে আমার শরীর খারাপ হয়ে যায়। আর পুজোতে তো প্রশ্নই ওঠে না। সবই খাই আমি। তবে কোয়ান্টিটি কম। আমার মনে হয় সব খাবারই শরীরে দরকার। আর পুজো স্পেশ্যাল হল ঠাকুরের ভোগ। যখন খাই মনে হয়, সত্যি তাতে ভগবানের দৃষ্টি পড়েছে। ওই ক’দিন কমপ্লেক্সে সবাই মিলে খাওয়া হয়। সেটাও খুব ভাল লাগে আমার।
ছোটবেলার পুজোর আর একটা মজা ছিল। প্যান্ডেলে ঝাড়ি মারামারি হত। হা হা হা…। এখন তো সে ভাবে প্যান্ডেলে যাওয়া হয় না। গেলেও চারটে বাউন্সার থাকে। কোথায় দেখব বলুন? কোন দিকে ঝা়ড়ি মারব? ফলে ছোটবেলায় পুজোর প্রেম প্রচুর হয়েছে। নায়িকা হওয়ার পর আর হয় না…।
ভিডিয়ো: অজয় রায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy