২০২৩ সালেই আইনি ভাবে দুজনের পথ আলাদা হয়েছে। বিবাহিত জীবনের ইতি টেনেছেন। এর পর নানা কারণে নানা সময়ে চর্চায় থেকেছেন সুস্মিতা সেনের ভাই রাজীব সেন এবং তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী চারু আসোপা। তবে জীবনের সেই কঠিন সময় পেরিয়ে এসেছেন তাঁরা। বরং এই দুর্গাপুজোয় ফের কাছাকাছি এসেছেন। পুরোদমে বাঙালিয়ানার মেজাজে মেতে উঠেছেন দুর্গাপুজোর আনন্দে।
রাজীব সেন, তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী চারু এবং মেয়ে জ়িয়ানাকে নিয়ে বর্তমানে কলকাতাতেই রয়েছেন। শহরের বুকে জমিয়ে চলছে তাঁদের ‘প্যান্ডেল হপিং’। দুর্গাপুজোর নানা রঙিন স্মৃতি তিনি অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন।
বলাই বাহুল্য, তিক্ত অভিজ্ঞতা ভুলে দেবী দুর্গার আরাধনার এই সময় তাঁদের আবার কাছাকাছি দেখে বেজায় খুশি তাঁদের অনুরাগীরা।
সম্প্রতি রাজীবকে লাল পাঞ্জাবি, সাদা পায়জামায় দেখে গিয়েছে। তাঁর সঙ্গে রংমিলান্তি করে লাল পাড় সাদা শাড়ি পরেছিলেন চারু। ছোট্ট জ়িয়ানার পরনেও লাল শাড়ি দেখা গেল এ দিন। সপ্তমীর দিনও গোটা পরিবারকে নিয়ে একে বারে সাবেক বাঙালি সাজে সেজে তাঁরা সকলে মিলে ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত ২০১৯ সালে চারু আসোপা এবং রাজীব সেনের বিয়ে হয়। ২০২১ ভূমিষ্ট হয় তাঁদের মেয়ে জ়িয়ানা। তার বছর দুয়েক কাটতে না কাটতেই সম্পর্কে ফাটল ধরে রাজীব-চারুর। চলে মান, অভিমান, অভিযোগের পালা। ঘটে যায় বিবাহবিচ্ছেদও। তবে এই পুজোয় তাঁদের ফের কাছাকাছি দেখা গেল।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।