১৯৭০-এর দশকে নকশাল আন্দোলনের সময়েও এই থানা সংবাদের শিরোনামে ছিল। এক বার থানার গুদাম ঘরে বাজেয়াপ্ত করা বোমা রাখা হয়েছিল। এক দিন সেই বোমার কার্টনগুলি হঠাৎই ফেটে যায়। এই বিস্ফোরণে ভবনের একাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং সেই ঘরে থাকা পুলিশকর্মীরা গুরুতর ভাবে জখম হন। এই মর্মান্তিক ঘটনা বাড়ির অলৌকিক কাহিনির ভিত আরও পোক্ত করে।
বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা, ভগ্নদশা ও নিরাপত্তার কারণে ১৯৮৮ সালের কাছাকাছি সময়ে ভবনটিকে ব্যবহারের জন্য অসুরক্ষিত ঘোষণা করা হয় এবং জোড়াবাগান থানাটিকে সামনের ছোট একটি বাড়িতে স্থানান্তরিত করা হয়। পরিত্যক্ত হওয়ার পর থেকেই এর ভৌতিক গল্প এবং গুজব আরও ছড়াতে শুরু করে। কারণ এর সঙ্গে জড়িয়ে ছিল স্বাধীনতা সংগ্রামীদের আর্তনাদ, অত্যাচার ও বিস্ফোরণের বীভৎস স্মৃতি।
পুলিশকর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে কিছু লোকজন অদ্ভুত কান্নার আওয়াজ, চিৎকার বা ফিসফিস শব্দ শোনার কথাও বলেছেন। অনেকে এই আওয়াজগুলিকে ব্রিটিশ আমলে অত্যাচারিত বিপ্লবীদের আর্তনাদ বলে মনে করেন। ( ‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy