ভূস্বর্গ কাশ্মীর বললেই চোখে ভাসে হিমালয়ের সুউচ্চ পর্বত শৃঙ্গ, মনোরম সৌন্দর্যের ঝিল। হিমালয় কন্যা এখানেও পূজিত হন। শ্রীনগরে যে বাঙালিরা থাকেন তাঁরাই সকলে মিলে সেখানে আয়োজন করেন দুর্গাপুজোর। দশমী তিথিতে সেখানেও ৪-৫ দিনের পুজো শেষে নিয়ম মেনে বরণ করা হয়। চলে সিঁদুরখেলা।
কাশ্মীরের শিব মন্দিরে এক বাঙালি গোষ্ঠীর তরফে আয়োজন করা হয়েছিল দুর্গাপুজোর। এটি তাঁদের দ্বিতীয় বছর। সেখানেও দশমীর দিন দেবী বরণের পর চলেছে সিঁদুর খেলা।
শ্রী সনাতন প্রতাপ সভা অর্থাৎ শিব মন্দিরে দুর্গাপুজোর আয়োজন করা হয়েছিল। দশমীর দিন বরণ এবং সিঁদুরখেলার শেষে কলকাতা বা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন অংশে যেভাবে ব্যঞ্জ বা ঢাক বাজিয়ে নাচতে নাচতে বাড়ির সকলে মিলে প্রতিমা নিরঞ্জনের উদ্দেশ্যে যান এখানেও তেমন ভাবেই ব্যঞ্জ বাজিয়ে নাচতে নাচতে সকলে মিলে দেবীকে নিয়ে একটি শোভাযাত্রা করেন। চলে আবির খেলাও। শ্রীনগরের লাল চকে মানুষের ঢল নেমেছিল যেন এদিন।
এ দিকে বাংলাতেও দশমী থেকে চলছে বিসর্জন পর্ব। একাদশীর দিনও ঘাটে ঘাটে ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আগামী ৫ অক্টোবর কার্নিভাল অনুষ্ঠিত হবে।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।