‘মোরা এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলমান…’ এই পংক্তিকে যদি কোনও ছবির মাধ্যমে তুলে ধরা যায়, তা হলে তা নিঃসন্দেহে হবে সুন্দরবনের সোদিয়াল গ্রামের দৃশ্য। ভেদাভেদ নয়, জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে এখানে সকলেই মেতে ওঠেন উৎসবে। দুর্গাপুজো হয় না এই গ্রামে, বরং সম্প্রীতির বার্তাবাহক হয়ে আসেন দেবী লক্ষ্মী।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘি বিধানসভার মথুরাপুরের অন্তর্গত এই সোদিয়াল গ্রাম। হিন্দু ও মুসলিম, দুই সম্প্রদায়ের মানুষই একসঙ্গে বাস করেন এখানে। একসঙ্গে খাওয়াদাওয়া। একসঙ্গে বেড়ে ওঠা।
লক্ষ্মীপুজোর প্রস্তুতিতেও দেখা যায় এই মৈত্রীর বন্ধন। চাঁদা তোলা থেকে শুরু করে মণ্ডপসজ্জা, সবটাই হয় নিপুণ ভাবে। পুজো উপলক্ষে থাকে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।