১৯৩০ সালে নিজেদের প্রথম পুজো শুরু করে পার্ক সার্কাস সর্বজনীন দুর্গা উৎসব কমিটি। এই বছর তাদের ৮৩ বছরের পুজো। এই বছরের পুজোর নাম তাঁরা দিয়েছেন ‘আলোলিকা’।
রাতের পর একটা সময়ে দিনের আলো ফুটে ওঠে। মানব জীবনেও অন্ধকারের পরই আলো আসে। এই অন্ধকার থেকে আলোর দিকের যাত্রাই হল আলোলিকা, এমনটাই জানাচ্ছেন থিম শিল্পী রবীন রায়।
নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে পুজো মণ্ডপ ফুটিয়ে তোলার ক্ষেত্রে থাকছে আলোর ব্যবহার। মণ্ডপের কাঠামোর ক্ষেত্রে মাটি, কাগজ, বাঁশ, বেত, লোহার কাঠামোর ব্যবহার থাকছে। পুজো মণ্ডপ বৃত্তাকার আকারে তৈরি করা হচ্ছে। থিমের সঙ্গে মানিয়ে তৈরি করা হচ্ছে প্রতিমা। এ ছাড়াও একটি খাল তৈরি করা হচ্ছে, তার উপরে মাছের অ্যাকোরিয়াম থাকবে। যেহেতু আলোলিকার মধ্যে একটা প্রশান্তির ভাব আছে তাই প্রতিমার মুখেও সেইভাব শান্তির ভাব থাকবে। পুজোর দিনগুলিতে মাঠে মেলা বসবে। ক্লাবে হিন্দু-মুসলিম দুই সম্প্রদায়েরই সদস্য আছেন। তারা সবাই কাঁধ মিলিয়ে এই পুজো করে।
থিম শিল্পী- রবীন রায়
প্রতিমা শিল্পী- সৌমেন পাল
যাবেন কী করে- পার্ক সার্কাস স্টেশন থেকে বেরিয়ে ডানদিকে গিয়ে চিত্তরঞ্জন হাসপাতালের পিছনদিক থেকে গিয়ে পার্ক-সার্কাস ময়দানের মাঠেই এই পুজো।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy