সাধারণত দশভুজা বললেই দেবী দুর্গার কথাই মনে আসে। কিন্তু আসানসোলের গোপালপুর এলাকায় অবস্থিত প্রগতিশীল সঙ্ঘে মা কালীকে দশভুজা রূপে পুজো করা হয়। দেবীর এখানে চার হাতের বদলে রয়েছে দশটি বাহু।
পুরাণে মা চণ্ডীকে দশভুজা রূপে পুজোর কথা উল্লেখ করা আছে। সেই ধারণা অনুসরণ করেই এখানে ১৯৯২ সাল থেকে দশভুজা কালীপুজোর প্রচলন হয়ে আসছে। মূর্তি তৈরির দায়িত্ব বহু বছর ধরে সুচারুভাবে পালন করে আসছেন পুরুলিয়ার মৃৎশিল্পী তপন কুম্ভকার। আশেপাশের বিভিন্ন অঞ্চল তো বটেই, ভিন্ন রাজ্য থেকেও মানুষ ভিড় করেন দশভুজা কালীকে দেখতে।
আরও পড়ুন:
প্রতি বছরই বিভিন্ন থিম মাথায় রেখে পুজো করা হয়। এই বছরও তার অন্যথা হবে না। এই বছর মৎস্যকন্যা থিমে মায়ের পুজো অনুষ্ঠিত হবে, সঙ্গে থাকবে মনমুগ্ধকর আলোকসজ্জা। পুজোর পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও হবে, যেখানে মঞ্চ আলো করে থাকবেন বিভিন্ন লোকশিল্পীরা।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।