Advertisement
Haltu Nandibagan Sarbojonin Durgotsob

স্বপ্নপুরীতে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে এই পুজো

হালতু নন্দীবাগান সর্বজনীন দুর্গোৎসবের এই পুজোর মণ্ডপে ঢুকলেই আপনাকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে শরতের আমেজ আর কাশ ফুলের দোলা। দেখা পাবেন মৎস কন্যা থেকে পক্ষীরাজ ঘোড়ার।

আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১১ অক্টোবর ২০২৩ ২১:০২
Share: Save:

১৯৯৩ সালে পথ চলা শুরু হালতু নন্দীবাগান সর্বজনীন দুর্গোৎসবের। সময়ের সঙ্গে আসতে আসতে বড় হয়ে উঠেছে এই পুজো। প্রথমে প্রাচীন মতেই শুরু হয়েছিল পুজোর। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদল আসে মাতৃ আরাধনার রীতিতে। দশ বছর আগে বেশির ভাগ পুজোর মতোই স্রোতে গা ভাসায় হালতু নন্দীবাগান অধিবাসী বৃন্দ ক্লাব। শুরু করে থিম পুজোর। কেবল দুর্গা পুজো নয় সারা বছর আরও নানা সামাজিক কাজ কর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকেন এই ক্লাব।

এ বারে এই পুজোর ৩১তম বর্ষ। এই বছরে পুজোর থিম ‘স্বপ্নপুরী’। বাঁশ, লোহার কাঠামোয় গড়ে উঠছে পুজা মণ্ডপ। থাকছে কাপড় থেকে প্রতিমা আরও নানা চমক। মণ্ডপে ঢুকলেই আপনাকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে শরতের আমেজ আর কাশ ফুলের দোলা। দেখা পাবেন মৎস কন্যা থেকে পক্ষিরাজ ঘোড়ার। যেন সত্যিই কোনও ‘স্বপ্নপুরী’।

ক্লাবের কো- অর্ডিনেটর দীপঙ্কর দের কথায়, ‘‘গত দু তিন বছরের আতঙ্ক কাটিয়ে মানুষ আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে। আমাদের এই মণ্ডপে এসেও মানুষ সেই তৃপ্তি অনুভব করবেন। এখানে পুজোর সময় ছোট একটি মেলা হয়। মানুষ এখানে আসলে আর যেতে ইচ্ছা করবে না।’’

থিম : স্বপ্নপুরী

থিম শিল্পী : জগদীশ বাগ

প্রতিমা শিল্পী : কাঞ্জি পাল

কী ভাবে যাবেন : গড়িয়াহাট থেকে বিজন সেতু পেরিয়ে ডানদিকে বিবি চ্যাটার্জি রোড ধরে এগিয়ে যেতে হবে। কসবা-রথতলা মিনি বাস স্ট্যান্ডের পরে নন্দীবাগান বাস স্টপ। সেখানেই রাস্তার উপরে দেখতে পাবেন পুজো মণ্ডপ।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE