নতুন করে পুজোর স্বাদ
মন চলে যায় কলকাতায়। কিন্তু এ বছর যাওয়া সম্ভব না। লিখছেন বাসবী খাঁ ব্যানার্জী।

মঞ্চে অধিষ্ঠিতা দেবী ছবি সৌজন্যে বাসবী খাঁ ব্যানার্জী
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
প্রথম বছর জার্মানিতে। সেপ্টেম্বরের শেষ থেকে আকাশে সাদা মেঘের ভেলা মনে করিয়ে দিল, পুজো আসছে। মন চলে গেল কলকাতায়। কিন্তু এ বছর যাওয়া সম্ভব না। মহালয়া শুনতে শুনতে চোখ ভরে এসেছিল। এবার মা দুর্গার মুখ দেখা হবে না। এক সকালে আমার ব্রেমেন থেকে আমার জার্মান ননদের ফোন। অক্টোবরে এক ভারতীয় ফেস্টিভ্যালের কথা জেনে আমাদের জন্য টিকিট কেটেছে। দুর্গাপুজো হবে। আনন্দ দেখে কে! দুর্গাপুজো কমিটি জানাল, দিন ক্ষণ মেনে কমিউনিটি হলে পুজো হবে। অষ্টমীর দিন সকালে ব্রেমেন পৌঁছলাম। মঞ্চে অধিষ্ঠিতা সপরিবারে দেবীকে দেখে চোখে আনন্দের বারি ধারা। পুষ্পপত্র সাজিয়ে, আরতি দেখে, অঞ্জলি দিয়ে, ভোগ খেয়ে বাড়ি ফিরেছিলাম।
এই প্রতিবেদনটি 'আনন্দ উৎসব' ফিচারের একটি অংশ।
-
জাতীয় শিশু কমিশনের কর্তাকে ‘হেনস্থা’য় অভিযুক্ত তিলজলা থানার ওসি ছুটিতে গেলেন
-
‘মুসে ওয়ালার মতো হাল হবে তোর, দিল্লিতে দেখলে গুলি করে মারব’! সাংসদ সঞ্জয় রাউতকে হুমকি
-
দশচক্রে কেষ্ট যখন শিব, তিহাড়ে বন্দি অনুব্রতকে নীলকণ্ঠের সঙ্গে তুলনা বীরভূমের তৃণমূল নেতার
-
দুয়ারে সরকার শিবিরে পরিষেবার সঙ্গে এ বার উপহার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চিঠি