অন্বেষা চট্টোপাধ্যায়
চেনা অচেনা পুজোর দিনে
দুই পরিবার পাশাপাশি কথা বলতে বলতে কফি শপ এর দিকে হেঁটে চলেছি। লিখছেন অন্বেষা চট্টোপাধ্যায়।

পাশাপাশি ছবি অন্বেষা চট্টোপাধ্যায়
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
সে বার পুজো হয়েছিল সেপ্টেম্বরে। আমরা তিনজনে মহালয়ার পরপর ওয়েলস বেড়াতে গিয়েছিলাম। সূর্যমুখীর খেত দেখছি। হঠাৎ ফুলের ভিড়ে ঢাকের শব্দে চমকে তাকালাম। দেখি এক ভদ্রলোক আমাদের দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছেন। এগিয়ে এসে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে চেয়ে বললেন-"বাঙালি নিশ্চয়ই?" আমাদের মুখেও চওড়া হাসি। জানলাম ওটা ওনার ফোনের রিং টোন। ওদের গতবারের দূর্গা পুজোয় রেকর্ড করা। মৌমাছি উড়ছে এক ফুল থেকে আরেক ফুলে। হালকা ঠান্ডা হাওয়ায় সূর্যমুখীর ভারী মাথা লুটিয়ে পড়ছে একে অন্যের গায়ে। আমরা হঠাৎ আলাপ হওয়া দুই পরিবার পাশাপাশি কথা বলতে বলতে কফি শপ এর দিকে হেঁটে চলেছি। চারিদিকে তখন পুজো পুজো গন্ধ।
Advertisement
এই প্রতিবেদনটি আনন্দ উৎসব ফিচারের একটি অংশ
Advertisement
Advertisement
আরও দেখুন
-
শুধু বিনোদন নয়, প্রশিক্ষণে নাচ হতে পারে ভালো থাকার মাধ্যম, আত্মশক্তি আবিষ্কারের পথ
-
মমতার চোর-ডাকাত মন্তব্যের কড়া নিন্দা, ডিএ মঞ্চে এক সুর রাম-বামের
-
দু’দিনের ধর্নায় দিন থেকে রাত, কর্মসূচি শেষে দিল্লিতে গিয়ে বিক্ষোভের হুঁশিয়ারি মমতার
-
‘দিদি মোদের গেলেন ভুলে’, নীল পাড় সাদা শাড়িতে মমতা-সাজে চাকরিপ্রার্থীর প্রতিবাদ
Advertisement
আরও পড়ুন
-
রামের মিছিলে রিভলভার! নবমী-বিতর্কে ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আনল তৃণমূল, জবাবে উল্টো তির পদ্মের
-
মুম্বইতে তাবড় তারকাদের সামনে র্যাম্পে কন্যা সারা, মুখ খুললেন গর্বিত বাবা যিশু সেনগুপ্ত
-
পঞ্চায়েত ভোটের আগে পিংলায় সংঘর্ষে জড়াল সিপিএম ও তৃণমূল, দু’পক্ষের সাত জন আহত বলে দাবি
-
অফিসে গেলেই মেজাজ খারাপ হয়ে যায়? কাজে তৃপ্তি পান না কারা? বেশি সমস্যা হয় কাদের?
Share this article
CLOSEPopup
Close
Something isn't right! Please refresh.