প্রভুদেবা।
শুক্রবার প্রভুদেবার বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই সরগরম বলিউড। জানা যায়, দু’মাস আগে অর্থাৎ সেপ্টেম্বর মাসে গোপনে এক ফিজিওথেরাপিস্টের সঙ্গে সাত পাকে বাধা পড়েন পরিচালক-কোরিওগ্রাফার।
খবটি চাউর হয়ে যাওয়ার একদিনের মাথায় এই বিয়ে নিয়ে অজানা কিছু তথ্য বেরিয়ে আসে। দেখা যায়, যা রটেছিল তা সবটা যথাযথ নয়। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম অনুযায়ী, লকডাউনের কিছু আগে তাঁর প্রেমিকা ডা. হিমানির সঙ্গে চেন্নাই উড়ে গিয়েছিলেন প্রভুদেবা। সেপ্টেম্বর মাসে নয়, মে মাসে সেখানেই নিজের বাড়িতে বিয়ে সেরে ফেলেন তিনি। লকডাউনের নিয়ম মেনে খুব কম সংখ্যক অতিথি উপস্থিত ছিলেন বিয়ের অনুষ্ঠানে।
বলিউডের প্রথম সারির এই কোরিওগ্রাফার নিজের এক আত্মীয়র সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হচ্ছেন বলে সম্প্রতি খবর রটে যায়। পরে জানা যায়, খবরটি ভুয়ো। পেশায় থেরাপিস্ট হিমানি প্রভুদেবার আত্মীয় নন।
আরও পড়ুন: ‘সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের বিপরীতে যদি অভিনয় করতে পারি, বচ্চন স্যারের সঙ্গে নয় কেন?’
এখনও পর্যন্ত, প্রভুদেবার পরিবারের সঙ্গে নববধূর মাইসোরে বার দুয়েক মতো সাক্ষাৎ হয়েছে। অন্যদিকে,স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে মুম্বইতে নিজের শ্বশুরবাড়িতে দেখা করতে আসেন প্রভুদেবা। তবে এই প্রথম নয়, বিয়ের পর জুলাই বা অগস্ট মাসেও সেখানে এসেছিলেন তিনি। প্রভুদেবার দাদা রাজু সুন্দরম জানান, ভাইয়ের নতুন করে জীবন শুরু করার সিদ্ধান্তে তাঁরা প্রত্যেকেই খুব উচ্ছ্বসিত।
আরও পড়ুন: মাছি তাড়াচ্ছে হল, বন্ধ হয়ে গেল মেনকা, প্রিয়া, প্রাচী, জয়ার মতো সিঙ্গল স্ক্রিন
প্রভুদেবার ব্যক্তিগত জীবন বারবার শিরোনামে উঠে এসেছে। ১৯৯৫ সালে রামলতা ওরফে লতার সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। তাঁদের তিন সন্তানও হয়। ২০০৮ সালে প্রভুদেবার বড় ছেলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের বাঁধন আলগা হতে থাকে। ২০১০ সালে দক্ষিনী অভিনেত্রী নয়নতারার সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোর পর ২০১১ সালে লতার সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয় তাঁর। যদিও নয়নতারার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy