চেরি রঙের ছোট্ট ড্রেস ঊরুর কাছেই শেষ। গভীর গলার অবকাশে উপচে উঠেছে সোফিয়ার ভারী স্তনদ্বয়। ছবি: সংগৃহীত।
কখনও খোলা চুলে, কখনও চাহনি ঠুকেই আগুন জ্বেলে দেন। তবে নাচই তাঁর মোক্ষম অস্ত্র। শরীরী বিভঙ্গে ঢেউ তুলে নিমেষে উষ্ণতার পারদ চড়াতে ওস্তাদ সোফিয়া আনসারি। সিনেমায় অভিনয় না করেও সব সময়ে তিনি স্পটলাইটে। সমাজমাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মানুষ তাঁকে অনুসরণ করেন। বেশির ভাগ সময়েই ঘরোয়া রাতপোশাকে ছবি কিংবা ভিডিয়ো পোস্ট করেন সোফিয়া। উচ্ছল যৌবন মেলে ধরেন ক্রপ টপ কিংবা অন্তর্বাসের ফাঁকে। সম্প্রতি উষ্ণ রাতপোশাকেই আঁচ বাড়ালেন সোফিয়া।
চেরি রঙের ছোট্ট ড্রেস ঊরুর কাছেই শেষ। গভীর গলার অবকাশে উপচে উঠেছে সোফিয়ার ভারী স্তনদ্বয়। তাতেই হাত বুলিয়ে শরীর দোলালেন সোফিয়া। গানের তালে নাচতে লাগল তাঁর প্রতি অঙ্গ। ঊরুর কাছে পোশাকটিও তুলে ধরলেন এমন ভাবে, দেখা গেল নিম্নাঙ্গের অন্তর্বাস। মাঝেমধ্যেই নাচের ভঙ্গিমায় নিজের স্তনে হাত রাখতে দেখা গেল তাঁকে। বুকের নীচে কালো লেসের কাজ। সেখানেও স্পষ্ট শরীরী রং। সোফিয়ার সেই মূর্তি দেখে মন্তব্যের ঝড়। কথা বলার ভাষা হারিয়ে সবাই শুধু আগুনের ইমোজি এঁকে দিলেন।
বয়স ১৮ হতে না হতেই ভাগ্যান্বেষণে তৎপর হয়েছিলেন গুজরাতের কন্যা সোফিয়া। ১০ বছরের বেশি পশ্চিমবঙ্গে ছিলেন বলেও জানা যায়। ইউটিউব ভিডিয়ো এবং রিলের মতো কনটেন্ট বানিয়েই শেষমেশ তাঁর ভাগ্য ফেরে। ২০১৩ সালে নিজের নামেই ইউটিউব চ্যানেল খুলেছিলেন সোফিয়া। ২০১৭ সালে ‘ইক কুড়ি’ গানের ভিডিয়োতে ভাইরাল হয়েছিলেন তিনি। মূল গানটি গেয়েছিলেন দিলজিৎ দোসাঞ্জ।
এর পর ২০২০ সালে ‘এম এক্স টকাটক’ শোয়ে আবার একটি গানের দৃশ্যে বিপুল জনপ্রিয় হয়েছিলেন সোফিয়া। তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে এর পরই। সমাজমাধ্যমে এক দৌড়ে তিনি তারকা হয়ে যান। বর্তমানে তাঁর খোলামেলা পোশাকের ধরন দেখে অনেকেই মডেল-তারকা উরফি জাভেদের সঙ্গে তুলনা টানতে চান।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy