(১৪) কম্প্যাক্ট সিগনেচারে যেখানে অক্ষরগুলি গায়ে গায়ে লেগে থাকে, সব সময় অক্ষরগুলিকে ঠিকমতো বোঝা যায় না, এই রকম ভাবে যাঁরা সই করেন, তাঁরা সুদক্ষ ব্যবস্থাপক হন।
(১৫) যাঁদের সই বেশ চওড়া হয়, তাঁরা ভাল স্ট্র্যটিজিস্ট হয়ে থাকেন।
(১৬) যাঁরা সই করার সময় খুব চাপ দিয়ে লিখে থাকেন, তাঁরা বর্হিমুখী ব্যক্তিত্বের হয়ে থাকেন। টাকাপয়সা সংক্রান্ত লেনদেনের ব্যাপারে খুব একটা পরিচ্ছন্ন নয়। এঁরা প্রয়োজনের অতিরিক্ত এনার্জি খরচ করে থাকেন।
(১৭) কেউ কেউ আছেন, সই করার সময় তেমন চাপ দেন না, তবে সব অক্ষরের ক্ষেত্রে সমান ভাবে চাপ পড়ে না। এমন ব্যক্তিরা অনিশ্চিত স্বভাবের হয়ে থাকেন। এঁরা খুব বেশি মাত্রায় আত্মসমালোচক হয়ে থাকেন।
আরও পড়ুন: যে রাশিগুলির মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক সবচেয়ে শক্তিশালী হয়
(১৮) কিছু মানুষ আছেন, সই করার পর সইয়ের নীচে একটা দাগ টেনে দেন। এরা স্বভাবের দিক থেকে বেশ স্পর্শকাতর চরিত্রের হয়ে থাকেন।
(১৯) আবার, সেই রকম কিছু মানুষ আছেন যাঁরা সইয়ের উপর দিয়ে একটা লাইন টেনে দিয়ে থাকেন। যাঁরা এই রকম করেন তাঁরা অনেকেই গর্বিত স্বভাবের লোক হয়ে থাকে। এরা লক্ষ্যে পৌঁছবার জন্য অনেক কিছু করে থাকেন।
(২০) কিছু মানুষ আছেন, তাঁরা সইয়ের মাঝ দিয়ে একটা লাইন টেনে দিয়ে থাকেন। এঁরা খুঁতখুঁতে স্বভাবযুক্ত স্পর্শকাতর চরিত্রের হয়ে থাকেন। সেই সঙ্গে এঁরা হয়ে থাকেন আজন্ম অসুখী মনের।
(২১) কারও সই আবার এমন হয়, সই করার পর লেজের মতো একটা লাইন টেনে দিয়ে থাকেন। এঁরা স্বভাবের দিক থেকে হয়ে থাকেন বেশ দক্ষ প্রকৃতির। কিন্তু এরা সমালোচনা ও কারও হুকুম সহ্য করতে পারেন না।
(২২) আবার কারও সই লেজের মতো না হয়ে এই লেজটাকে লুপ আকারে করে ফেলে। এরকম সই বোঝায় মানুষটি হবে স্বাধীন, দৃঢ়চেতা, রিচার্জড ও প্রবল ইচ্ছা শক্তিসম্পন্ন ব্যক্তি।
(২৩) অনেকে সইয়ের শেষে একটা ডট দেয়। এরা ভিতরে ভিতরে খুব শৃঙ্খলাপরায়ণ হয়।
(২৪) অনেকে আবার সই শুরু করার আগেই একটা ডট দিয়ে, তারপর থেকে সই করে থাকে। এরা মনের দিক থেকে কোনও কাজ আরম্ভ করার আগেই কাজ সম্বন্ধে পুরো তথ্য সংগ্রহ করে তবে কাজে নামে।
(২৫) অনেকের সই আবার খুব জটিল ধরনের। কী লিখছে মোটেই বোঝা যায় না। এই রকম সইয়ের স্ত্রী পুরুষেরা এমন এমন সমস্যার কথা তুলবে যেখানে বাস্তবে আদৌ কোনও সমস্যা নেই।
(২৬) অনেকের সই ঢেউয়ের মতো হয়ে থাকে। এই সকল ব্যক্তিরা মনের দিক বেশ নমনীয়, সব পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে। বলতে গেলে এরা ডিপ্লোম্যাটিক প্রকৃতির হয়।
(২৭) অনেকে আবার এমনভাবে সই করে যেখানে সইয়ের সব অক্ষর একই রকম মাপের লিখে শেষের অক্ষরটি ছোট করে লেখে। এরা সব কাজ যত আগ্রহ নিয়ে সুন্দর করে আরম্ভ করে শেষটা ভাল ভাবে করতে পারে না।
(২৮) অনেকে আবার সইয়ের সব অক্ষর একই মাপের লিখে শেষের অক্ষরটি কেমন যেন বড় করে লেখে। এই সব ব্যক্তি সব কাজের শেষটা সুন্দর ভাবে করে। এরা কোনও কিছুই গোপনে করতে পারে না।
(২৯) এরকম সই আছে যেখানে সইয়ের শুরুতেই ওসিলেটরি গ্রাফ বা কার্ভের মতো একটা স্ট্রোক থাকে। যারা এই ভাবে স্বাক্ষর করে তাদের কল্পনার দরজাটা সে ভাবে খোলে না। এরা সেই অর্থে কল্পনাপ্রবণ মনের নয়।
(৩০) এই স্ট্রোক শুরুতে না থেকে সইয়ের মাঝে থাকলে, এরা আবার কল্পনা আর বাস্তবটাকে মেলাতে পারে না। এরা কল্পনাকে বাস্তবের মাটিতে নামিয়ে আনতে গেলে সমস্যায় পড়ে।
(৩১) কেউ আবার সিগনেচারের শেষে স্ট্রোকটা দিয়ে থাকে। এরা আরম্ভ করে ভালভাবে কিন্তু শেষটা ভাল ভাবে করতে পারে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy