Advertisement
১৭ মে ২০২৪
Digital Personal Data Protection Bill

ব্যক্তিগত ডিজিটাল ডেটা সুরক্ষা বিলে মন্ত্রিসভার ছাড়পত্র, বাদল অধিবেশনেই পেশ সংসদে

বিলটি আইনে পরিণত হলে দেশের সব অনলাইন এবং অফলাইন ডেটা এই আইনি ডোমেনের অন্তর্ভুক্ত হবে। যদিও ব্যক্তিগত ডেটা তখনই এই ডোমেনের অন্তর্ভুক্ত করা যাবে, যখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির তাতে সম্মতি থাকবে।

Image of Parliament

ছবি: প্রতিনিধিত্বমূলক।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৫ জুলাই ২০২৩ ১৯:৩৯
Share: Save:

কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ডিজিটাল পার্সোনাল ডেটা প্রোটেকশন বিলকে বুধবার ছাড়পত্র দিল। আসন্ন বাদল অধিবেশনে এই বিল পেশ করা হতে পারে সংসদে। আগামী ২০ জুলাই থেকে সংসদে শুরু হচ্ছে বাদল অধিবেশন।

বিলটি আইনে পরিণত হলে দেশের সব অনলাইন এবং অফলাইন ডেটা এই আইনি ডোমেনের অন্তর্ভুক্ত হবে। যদিও ব্যক্তিগত ডেটা তখনই এই ডোমেনের অন্তর্ভুক্ত করা যাবে, যখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির তাতে সম্মতি থাকবে। তবে কিছু ব্যতিক্রমও রয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা এবং আইনশৃঙ্খলার স্বার্থে সরকারের কোনও তথ্য প্রয়োজন হলে ব্যতিক্রম ঘটতে পারে।

আইনের নীতি মানা হচ্ছে কি না দেখার জন্য ডেটা রক্ষা বোর্ড গড়া যাবে। সেই বোর্ডই নজরদারি চালাবে। নীতি মেনে প্রয়োজনে কোনও ডেটা সংগ্রহের পর তা ডিলিট করা হচ্ছে কি না, দেখবে ওই বোর্ড। যদিও একাংশের আশঙ্কা, এর ফলে ব্যক্তিগত তথ্য বেহাত হতে পারে।

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে প্রথম বার সংসদে এই ডেটা প্রোটেকশন বিল পেশ করে কেন্দ্র। সংদের যুগ্ম কমিটির কাছে বিলটি পাঠানো হয়। বিলটি নিয়ে আলোচনার পর স্পিকারকে রিপোর্ট পাঠায় যুগ্ম কমিটি। বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার, সংস্থার মতামত গ্রহণের পর ২০২২ সালের অগস্টে বিলটি প্রত্যাহার করা হয়। এর পর ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ফের একটি খসড়া বিল সংসদে পেশ করা হয়। নাম ডিজিটাল পারসোনাল ডেটা প্রোটেকশন বিল ২০২২। এই বিল নিয়ে বিভিন্ন সংস্থা, সংগঠন, ব্যক্তির সঙ্গে আলোচনা করা হয়। তাঁদের মতামত নেওয়া হয়। এর পর খসড়া বিলটি চূড়ান্ত করা হয়। এ বার সংসদের বাদল অধিবেশনে সেই বিল পেশ করা হবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

parliament Monsoon Session of Parliament
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE