রাজ্য সরকারের নতুন ক্রীড়ানীতি ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে গেল বিতর্ক।
রবীন্দ্র সরোবর, কিশোর ভারতী, বারাসত স্টেডিয়াম-সহ রাজ্যের একাধিক স্টেডিয়াম যখন জীর্ণ পরিকাঠামো নিয়ে ধুঁকছে ঠিক তখনই নতুন ক্রীড়ানীতি অনুযায়ী, প্রতিটি মহকুমায় একটি করে স্টেডিয়ামের নীল-নকশা থাকায় প্রশ্ন উঠছে, মহকুমার পুরনো স্টেডিয়ামগুলিকে সংষ্কার করা হবে? নাকি নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হবে প্রতিটি মহকুমায়।
নতুন স্টেডিয়াম তৈরি হলে তার ব্যয়ভার ভাঁড়ার শূন্য সরকারি কোষাগার থেকে দেওয়া হবে না কি পিপিপি মডেল নেওয়া হবে তারও সঠিক দিশা মেলেনি। যদিও বাম জমানার ক্রীড়ামন্ত্রী কান্তি গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ২০০৯-এর বামফ্রন্ট সরকারের ক্রীড়া নীতির সঙ্গে বর্তমান সরকারের নীতির পার্থক্য নেই। তবে এ বার নতুন ক্রীড়ানীতির সৌজন্যে সরকারি নিয়োগে বিশেষ ছাড় পাওয়া শ্রেণির তিরিশ শতাংশ পদ ক্রীড়াবিদদের জন্য সংরক্ষিত রাখা হবে বলে এ দিন ঘোষণা করেন, রাজ্যের যুবকল্যাণ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।
এরই মাঝে যুবভারতী পরিদর্শন করে খুশি ২০১৭ অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের টুর্নামেন্ট ডিরেক্টর জাভিয়ের সেপি। এ দিন দুপুরে ফেডারেশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সুব্রত দত্ত ও রাজ্য সরকারের ক্রীড়া সচিব রাজেশ পাণ্ডের সঙ্গে যুবভারতী পরিদর্শন করে সেপি বলেন, ‘‘যুবভারতীর ৬০ শতাংশ কাজ সম্পূর্ণ। কাজের গতিও ভাল।’’
জানুয়ারিতে যুবভারতী পরিদর্শনে আসবে ফিফা। তার আগেই আগামী ৩১ অগস্টের মধ্যে স্টেডিয়ামের ঘাস বসানোর কাজ শেষ করা হবে। একই সঙ্গে সাই এবং যুবভারতী প্রাঙ্গনে অনুশীলনের জন্য চারটি মাঠও তৈরি করে ফেলা হবে ফিফার দেওয়া সময় আগামী বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy