বিমান ভাড়ায় উপরের এবং নীচের সীমা নির্ধারণ করে দিত সরকার। ছবি- সংগৃহীত
এ মাসেই চালু হচ্ছে নয়া নিয়ম। এ বার থেকে নিজেদের মতোই ভাড়া ঠিক করতে পারবে বিমান সংস্থাগুলি।
অতিমারির আগে সরকারের তরফে একটি নিয়ম জারি হয়েছিল। বিমান ভাড়ায় উপরের এবং নীচের সীমা নির্ধারণ করে দিত সরকার। কিন্তু আগামী ৩১ অগস্ট থেকে আর সে নিয়ম থাকছে না।
অতিমারির সময়ে বিমান সংস্থাগুলির অনেক লোকসান হয়েছে। এ বার থেকে যদি সরকারের কোনও নিয়ন্ত্রণ না থাকে, তবে বহু বিমান সংস্থা টিকিটের দাম অনেকটা কমিয়েও দিতে পারে বলে একাংশের ধারণা। কারণ, তাতে বেশি যাত্রী টানা যাবে।
কেন্দ্রীয় সরকারও মনে করছে, তাদের এই পদক্ষেপের পর বিমান ভাড়া কমতে পারে। মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য শিন্ডে জানান, বিমানভাড়ার উপর যে সরকারি বিধি ছিল, তা ভেবেচিন্তেই তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিমান টিকিটের নিয়মিত বিক্রি এবং জ্বালানির খরচের কথা মাথায় রাখা হয়েছিল। সব দেখেশুনেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এক সময়ে প্রয়োজন বুঝে, বিমান ভাড়ার ঊর্ধ্ব ও নিম্ন সীমা নির্ধারণ করেছিল সরকার। একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যেই রাখতে হত বিমানের ভাড়া। মূলত, যাত্রার সময়ের নিরিখে নির্ধারিত হত টিকিটের দাম।
এ বার আবার বদলের সময় এসেছে বলেই মনে করছে কেন্দ্র। সঙ্গে অনেকেই মনে করাচ্ছেন, বিমান সংস্থাগুলির সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে এই অতিমারিতে। তাই তাদের ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ দিতে হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy