নিরামিষে থাকে ভরপুর প্রোটিন। ছবি: সংগৃহীত।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশি করে প্রোটিন খেতে বলেছেন পুষ্টিবিদ। তার পরেই ফ্রিজ ভরে গেল মাছ, মাংস, ডিমে। আমিষ খাবারে প্রোটিন থাকে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু আমিষ খাবার প্রোটিনের একমাত্র উৎস নয়। ফল এবং কিছু শাকসব্জিতেই প্রোটিন থাকে ভরপুর পরিমাণে। শুধু রোগা ছিপছিপে হতে নয়, শারীরিক ভাবে ফিট থাকতেও প্রোটিনের ভূমিকা অপরিহার্য। এটা ঠিক যে সব ফলেই প্রোটিন থাকে না। নির্দিষ্ট কিছু সব্জি এবং ফলে প্রোটিন রয়েছে। শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে মাছ- মাংস ছাড়া সেগুলিও খেতে পারেন ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে।
মটরশুঁটি
শীতকালে বাজারে ছেঁয়ে গিয়েছে মটরশুঁটি। অন্যান্য উপকারী উপাদানের সঙ্গে এই সব্জিতে প্রোটিনও রয়েছে। প্রোটিন খাওয়ার জন্য সব সময় ফ্রিজে মাছ, মাংস বোঝাই করে রাখতে হবে না। সব্জির ঝুড়িতে মটরশুঁটিও রাখতে পারেন। একই সুফল পাবেন।
পালংশাক
প্রোটিনের আরও একটি উৎস। শীতে শরীরে যাতে প্রোটিনের ঘাটতি তৈরি না হয় তার জন্য বাজারে গিয়ে প্রথমেই খোঁজ করতে পারেন পালংশাক। প্রোটিনের ভাণ্ডার। প্রোটিন ছা়ড়াও পালংয়ে আছে ভিটামিন এ, মিনারেলস। কম খরচে সুস্থ থাকার এমন সুলভ উপায় আর নেই।
খেজুর
বাঙালি চাটনিতে খেজুর জনপ্রিয় উপকরণ। আবার ড্রাইফ্রুট হিসাবেও খেজুরের পরিচিতি কম নয়। টুকটাক খিদে মেটাতে খেজুর ভাল বিকল্প। খেজুর যতটা সুস্বাদু, ঠিক ততটাই স্বাস্থ্যকর। খেজুরের প্রতি ১০০ গ্রামে থাকে ২.৪৫ গ্রাম প্রোটিন। এ ছাড়াও থাকে ৮ গ্রাম ফাইবার। ফলে হজমক্ষমতা উন্নত করা ছাড়াও ফিট থাকতেও খেজুর সত্যিই উপকারী।
পেয়ারা
পেয়ারা যেমন সুস্বাদু ফল, তেমনই উপকারী। পেয়ারার রস বা জ্যামও বেশ জনপ্রিয়। প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারায় থাকে ২.৬ গ্রাম প্রোটিন। প্রোটিন ছাড়াও পেয়ারায় রয়েছে ভিটামিন সি। দীর্ঘ দিন সুস্থ থাকতে পেয়ারা খেতে হবে নিয়ম করে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy