বাঁ দিকে (ফয়জ়া-দিবাকর), সীমা-সচিন (ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।
ভারতে ফের এলেন আর এক সীমা হায়দর। সংবাদমাধ্যমে কয়েক মাস আগেই চর্চায় ছিলেন ‘পাক বধূ’ সীমা হায়দর। অনলাইন গেম পাবজি খেলার সময় ২০১৯ সালে ভারতীয় যুবক সচিনের সঙ্গে পরিচয় হয় সীমার। সেখান থেকে প্রেম। ২২ বছরের যুবকের প্রেমে পড়ে প্রায় ১,৩০০ কিলোমিটার দূর থেকে ছুটে আসেন ৩০ বছরের সীমা। এ বার পাকিস্তান নয়, প্রেমের টানে ইরান থেকে ভারতে ছুটে এলেন এক মহিলা। তাঁর নাম ফয়জ়া। উত্তর প্রদেশের মোরাদাবাদের ছেলে দিবাকর কুমারের সঙ্গে ফেসবুকে আলাপ হয় ফয়জ়ার। অনলাইনেই শুরু হয় তাঁদের প্রেমপর্ব।
সম্প্রতি নেটমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে দিবাকর আর ফয়জ়ার বাগ্দানের একটি ভিডিয়ো। ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, পিছনে ভারতের পতাকা। ফয়জ়ার পরনে লাল লেহঙ্গা, দিবাকরের পরনে শার্ট, ট্রাউজ়ার আর জওহর কোট। দিবাকরের পরিবারের এক মহিলা সদস্য ফয়জ়ার মাথায় জড়িয়ে দিচ্ছেন লাল ওড়না, আংটি দিয়ে সেরে নিচ্ছেন আশীর্বাদ পর্ব। খোশ মেজাজেই ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন দিবাকর-ফয়জ়া।
ফেসবুকে আলাপের পর ফয়জ়ার সঙ্গে দেখা করার জন্য ইরানে যান দিবাকর। সেখানে ফয়জ়ার সঙ্গে সাক্ষাতের পর তাঁকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। দু’জনেই নিজেদের পরিবারকে জানান, তাঁরা একে অপরকে বিয়ে করতে চান। দুই পরিবারের তরফেই এই বিষয়ে কোনও আপত্তি জানানো হয়নি। ইতিমধ্যেই বাগ্দান সেরেছেন, শীঘ্রই বিয়ে করবেন ফয়জ়া-দিবাকর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy