ছবি- টুইটারের সৌজন্যে।
শুধুই সাঁতার কাটা নয়। হাঁটতেও পারে হাঙর। হদিশ মিলল উত্তর অস্ট্রেলিয়া এবং নিউ গিনির সমুদ্রোপকূলে। সমুদ্রের গভীর তলদেশে এই ধরনের হাঙররা সাঁতার না কেটে হেঁটে বেড়ায়। তবে এরা বিশাল সাদা হাঙর (গ্রেট হোয়াইট শার্ক)-এর মতো আকারে, আকৃতিতে অতটা বড় নয়। বরং তারা খুবই ছোটখাটো চেহারার। সমুদ্রের গভীর তলদেশে যেখানে রয়েছে রাশি রাশি প্রবালপ্রাচীর, সেখানেই এরা হেঁটে বেড়ায়।
১২ বছর ধরে একটি আন্তর্জাতিক দলের গবেষণায় এদের হদিশ মিলেছে উত্তর অস্ট্রেলিয়া এবং নিউ গিনির সমুদ্রোপকূলে। গবেষকদলে রয়েছে কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, কনজারভেশন ইন্টারন্যশনাল, সিএসআইআরও, ফ্লরিডা মিউজিয়াম অব ন্যাচারাল হিস্ট্রি, ইন্দোনেশিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সেস ও ইন্দোনেশিয়ার সমুদ্র গবেষণা মন্ত্রক। গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে সমুদ্র গবেষণাবিষয়ক আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা ‘মেরিন অ্যান্ড ফ্রেশওয়াটার রিসার্চ’-এ।
আরও পড়ুন
রাজ্যে নতুন আক্রান্ত এক ধাক্কায় ন’শোর নীচে, মৃত্যু ১৮, সক্রিয় রোগী ১৮ হাজারের কম
আরও পড়ুন
মহারাষ্ট্রে মহারাজনীতি, শিবসেনার চালে কি আপাতত ‘নিরাপদ’ উদ্ধব সরকার
গবেষকরা জানিয়েছেন, এই বিশেষ প্রজাতির হাঙররা খুব বেশি দূর পর্যন্ত যেতে পারে না। এরা সমুদ্রের সুগভীর তলদেশে কোনও কোনও এলাকায় বিচ্ছিন্ন ভাবে থাকে।
কী ভাবে এরা হাঁটে?
অন্যতম গবেষক মার্ক এরডমান বলেছেন, “এদের হাঁটতে সাহায্য করে পেলভিসের পাখনা (‘ফিন’)-গুলি। সাহায্য করে পেক্টোরাল ফিন-গুলিও। সমুদ্রের গভীর তলদেশে সুউচ্চ প্রবালপ্রাচীরের উপরে কী আছে, বা কোনও খাদ্য রয়েছে কি না তা খুঁজে দেখতেই এরা এই পাখনাগুলিকে ব্যবহার করে সেখানে হেঁটে বেড়ায়।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy