পুণে বনাম দিল্লি ম্যাচের একটি মুহূর্ত। ছবি: সংগৃহীত।
পুণে ৪ (জুরদো-২, সিসোকো, লেনি)
দিল্লি ৩ (লুইস, এডুয়ার্ডো-সেম সাইড, মালসোয়ামজুয়ালা)
গোল পাল্টা গোল। টানটান উত্তেজনা। সঙ্গে জমিয়ে দিল পুণের সেম সাইড। তার আগে সিসোকোর পেনাল্টি মিসও থাকবে এই তালিকায়। ম্যাচ শুরুর তিন মিনিটের মধ্যেই সুযোগ চলে এসেছিল সিসোকোর সামনে। কিন্তু ব্যর্থ হন তিনি। এর পর ২৫ মিনিটে পেনাল্টি আদায় করে নিয়েছিল পুণে সিটি। কিন্তু সিসোকো গিলানের দূর্বল পেনাল্টি শট সহজেই বাঁচিয়ে দেন দিল্লি গোলকিপার সোরাম পইরি।
প্রথমার্ধে গোলের মুখ খুলেছিল দিল্লি ডায়নামোসই। ৪৪ মিনিটে দিল্লিকে গোল করে এগিয়ে দিয়েছিলেন কেন লুইস। মার্সেলিনহোর ব্যাকহিল ডান দিকে গোমেস হয়ে বক্সের মধ্যে পেয়ে গিয়েছিলেন লুইস। লুইসের শট গোল চিনতে ভুল করেননি। দিল্লি প্রথমার্ধ শেষ করেছিল ১-০ গোলে এগিয়ে থেকেই। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর শুরু হোম টিমের। ৫৫ মিনিটেই ফ্রিকিক থেকে পুণেকে সমতায় ফেরান আনিবাল জুরদো রডরিগেজ। জোনাতান লুকার ফ্রিকিকে জুরদোর হেড চলে যায় গোলে।
৬২ মিনিটে শেষ পর্যন্ত পেনাল্টি নষ্টের মূল্য দিলেন সিসোকো গোল করে। এক মিনিটের মধ্যেই জুরদোর দ্বিতীয় গোলে পুণে এগিয়ে গেল ৩-১এ। এই গোল অবশ্য দিল্লি গোলকিপার ও ডিফেন্ডারের ভুল বোঝাবুঝির ফল। এর পরই পুণের হয়ে ভুলটি করে ফেলেন এডুয়ার্ডো সোয়ারস ফেরেরা। ৭৯ মিনিটে তাঁর সেম সাইড গোলে ব্যবধান কমিয়ে নেয় দিল্লি। পাঁচ মিনিটের অতিরিক্ত সময়ে হয় আরও দুটো গোল। লেনি রডরিগেজ পুণের হয়ে ৪-২ করার এক মিনিটের মধ্যেই ব্যবধান কমান মালসোয়ামজুয়ালা।
আরও খবর
ঘরের মাঠেও পয়েন্ট নষ্ট এটিকের
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy