প্রশাসনের প্রস্তুতি বৈঠক। নিজস্ব চিত্র
গঙ্গাসাগর মেলার পরে মাঘী পূর্ণিমার স্নানে ভিড় সামলানো নিয়েও চিন্তিত প্রশাসন। কপিলমুনির আশ্রম ঘিরে কাল, ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে এই মেলা। লাখ তিনেক মানুষ আসতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। সরকারি ব্যবস্থাপনা বিশেষ থাকে না বলে অভিযোগ। সাগর মেলার দিকে নজর থাকে সারা দেশের। পুলিশ-প্রশাসনের হর্তাকর্তা, মন্ত্রী-সান্ত্রীরা থাকেন। প্রচুর ব্যবস্থা সত্ত্বেও বিপত্তি পুরোপুরি এড়ানো যায় না প্রায় কোনও বারই। এ দিকে, মাঘী পূর্ণিমার সময়ে ভিড় সামলাতে তেমন ব্যবস্থা চোখে পড়ে না। এ সময়ে কপিলমুনির আশ্রমে পুজো দিতে আসেন বহু মানুষ। তবে এ বছর পুণ্যার্থীদের জন্য বেশ কিছু উদ্যোগ চোখে পড়ছে। এ বার সুন্দরবন পুলিশ জেলা থেকে পর্যাপ্ত পুলিশি ব্যবস্থা থাকছে বলে প্রশাসন সূত্রের খবর। প্রশাসনিক বৈঠকে মাঘী পূর্ণিমার স্নানের পরিকাঠামো নিয়েও কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ১৫টি ভেসেল, ২টি বার্জ, অতিরিক্ত ১৫টি বাস কলকাতা থেকে আসছে। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর থেকে পানীয় জল, আলো ও মোবাইল টয়লেটের ব্যবস্থা থাকছে। মাঘী পূর্ণিমার জন্য আলাদা ভাবে কোনও অর্থ বরাদ্দ থাকে না। তবে বিভিন্ন দফতর থেকে এ বছর পরিকাঠামোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সাগরের বিডিও কানাইয়াকুমার রায় বলেন, ‘‘যাত্রীদের থাকার জন্য কচুবেড়িয়া ও মেলা প্রাঙ্গণে দু’টি যাত্রী-ছাউনি তৈরি করা হচ্ছে।’’ মন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা বলেন, ‘‘যাত্রীরা যাতে কোনও সমস্যায় না পড়েন, সে জন্য প্রশাসন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy