ফাইল চিত্র।
তবে বেঞ্চ গড়া হলেও, শুক্রবার ওই বেঞ্চে শুনানির সম্ভাবনা কম।
ফিরহাদ-সুব্রতদের জামিন নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। এ ব্যাপারে শুনানির জন্য ৩-৫ সদস্যের বৃহত্তর বেঞ্চ গড়ছে কলকাতা হাই কোর্ট।
কল্যাণের প্রশ্নে আদালত জানিয়েছিল, করোনা যুদ্ধের সঙ্গে জড়িত যাঁরা, তাঁরা ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্য়মে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।
ফিরহাদ রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি সামলাতে প্রতিনিয়ত কাজ করছিলেন। কোভিড পরিস্থিতিতে উনি না থাকলে অসুবিধায় পড়বে রাজ্য। আদালতকে জানিয়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ এবং আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
নারদ মামলায় অভিযুক্ত চার নেতা মন্ত্রীকে গৃহবন্দি করার রায়ে সিঙ্ঘভি বলেন, গৃহবন্দি মানে তো সেই বন্দি দশাই। কেন তাঁদের বন্দি করা হবে। এব্যাপারে নেতা-মন্ত্রীদের জামিনের মামলা নিয়ে বৃহত্তর বেঞ্চে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন সিঙ্ঘভি।
হাই কোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দল জামিনের পক্ষে ছিলেন না। তবে ডিভিশন বেঞ্চের অন্য বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জামিনের পক্ষে মত দেন। দুই বিচারপতির মতভেদের কারণেই নারদ-মামলায় অভিযুক্ত নেতা-মন্ত্রীদের গৃহবন্দি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
শুনানির জন্য বেঞ্চ গঠনে সময় লাগছে। তাতেই দেরি নেতা-মন্ত্রীদের গৃহবন্দি করা সংক্রান্ত আর্জির।
শুক্রবারই দুপুর ২ টো থেকেই এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল। তবে আড়াইটে বেজে গেলেও শুনানি শুরু হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy