শ্রম দফতর সূত্রে খবর, বিড়ি শ্রমিকদের বাড়ি তৈরির জন্য দীর্ঘদিন ধরে শ্রম মন্ত্রকের একটি নির্দিষ্ট প্রকল্প ছিল। ১৬০ বর্গ ফুট এলাকা সম্পন্ন বাড়ি করতে শ্রমিককে তিন কিস্তিতে মোট দেড় লক্ষ টাকা দেওয়া হত। প্রথম কিস্তিতে ৩৭ হাজার ৫০০ টাকা এবং পরবর্তীতে যথাক্রমে ৯০ হাজার ও ২২ হাজার ৫০০ টাকা পেতেন বিড়ি শ্রমিকরা। কিন্তু ২০১৮ সালে চালু প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার সঙ্গে এই প্রকল্পটি মিশিয়ে দেয় কেন্দ্র।
বিড়ি শ্রমিকদের গৃহ নির্মাণ প্রকল্পে কেন্দ্রীয় জটিলতা কাটাতে চায় শ্রম দফতর। ফাইল চিত্র
রাজ্যের প্রায় দেড় লক্ষ বিড়ি শ্রমিক নিয়মের জাঁতাকলে আটকে নিজেদের বাড়ি তৈরি করতে পারছেন না। কেন্দ্রীয় সরকারের এক নির্দেশের কারণেই তাঁদের গৃহ নির্মাণের ক্ষেত্রে বাধা পড়েছে বলে অভিযোগ। মূলত সমস্যা তৈরি হয়েছে কেন্দ্রীয় পোর্টালের কারণে। তাই এক লক্ষ ৩০ হাজার শ্রমিকের আবেদন গ্রহণ করা যায়নি। আর সাড়ে আট হাজার শ্রমিকের নিজগৃহ তৈরির কাজ অনেক দিন যাবৎ অর্ধসমাপ্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। তবে নিয়মের ফাঁস কাটিয়ে এই গরিব শ্রমিকরা যাতে নিজেদের বাড়ি তৈরি করতে পারেন, সেজন্য সক্রিয় হয়েছে রাজ্য শ্রম দফতর।
শ্রম দফতর সূত্রে খবর, বিড়ি শ্রমিকদের বাড়ি তৈরির জন্য দীর্ঘদিন ধরে শ্রম মন্ত্রকের একটি নির্দিষ্ট প্রকল্প ছিল। ১৬০ বর্গ ফুট এলাকা সম্পন্ন বাড়ি করতে শ্রমিককে তিন কিস্তিতে মোট দেড় লক্ষ টাকা দেওয়া হত। প্রথম কিস্তিতে ৩৭ হাজার ৫০০ টাকা এবং পরবর্তীতে যথাক্রমে ৯০ হাজার ও ২২ হাজার ৫০০ টাকা পেতেন বিড়ি শ্রমিকরা। কিন্তু ২০১৮ সালে চালু প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার সঙ্গে এই প্রকল্পটি মিশিয়ে দেয় কেন্দ্র। সেই মতো শ্রমিকদের সব আবেদনপত্র আবাস যোজনায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য বিডিওদের কাছে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। আর তাতেই জটিলতা। তার জেরে আট হাজার ৩০২ জন শ্রমিক দ্বিতীয় ও তৃতীয় কিস্তির টাকা পাননি। প্রথম কিস্তির টাকায় বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করে অথৈ জলে পড়েছেন বিড়ি শ্রমিকরা। বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনা করে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রকের আঞ্চলিক ওয়েলফেয়ার কমিশনার এস সম্পৎকুমারকে ডেকে পাঠিয়ে বিষয়টি বিবেচনা করার অনুরোধ জানিয়েছেন শ্রমমন্ত্রী বেচারাম মান্না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy