টিভির পর্দায়ে দেবী রূপে ধরা দিয়েছেন বহু বার। তবে বাস্তবেও তাঁকে ‘দেবী’ তকমা দিলে খুব একটা ভুল হবে না। তিনি কোয়েল মল্লিক। লাল শাড়ি ও সোনার অলঙ্কারে সজ্জিত অভিনেত্রীকে দেখে চোখ ফেরানো দায়।
পুজোর মুখে শহর ছেড়েছেন নুসরত জাহান। একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে মুম্বই উড়ে গিয়েছেন তিনি। সেখান থেকেই শুভেচ্ছা জানিয়ে লিখলেন, ‘শুভ হোক’।
এই বছর নাকি শেষ ‘সিঙ্গল’ পুজো মধুমিতা সরকারের! কাজের ফাঁকেই চলল ঠাকুর দেখার পর্ব।
ষষ্ঠীর সকালে ধুতির সঙ্গে অন্য অবতারে রাজনন্দিনী পাল। খোলা চুলের সঙ্গে মাথার উপর জড়িয়ে রোদ চশমা। পুজোয় নায়িকার মতো করে সাজলে মন্দ লাগবে না।
হলুদ শাড়িতে ঝলমলে স্বস্তিকা দত্ত। দুই কানে বড় দুল আর হাতের চুড়িতেই সাজ সম্পূর্ণ।
ছোট্ট মীরাকে নিয়ে প্রথম পুজো অহনা দত্ত এবং দীপঙ্কর রায়ের। ষষ্ঠীর দিনে তিন জনেই হলেন আদুরে ফ্রেমবন্দি।
চওড়া পাড়ের গাঢ় সবুজ শাড়িতে অপরূপা মিমি চক্রবর্তী। গলা জুড়ে রয়েছে বিড্সের হার।
লাল শাড়িতে নজরকাড়া প্রিয়াঙ্কা সরকারও। ছিমছাম সাজের সঙ্গে শোভা বাড়াচ্ছে সোনালি অলঙ্কার।
ছোট্ট কৃষভির প্রথম দুর্গাপুজো। বাবা-মায়ের হাত ধরেই চলল প্রতিমা দর্শন।
সাদা শাড়িতে স্নিগ্ধ অরুণিমা ঘোষ।
ষষ্ঠীর সন্ধাতে অন্য মেজাজে পায়েল দে। (‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।