অজপার ডিজাইনে স্বস্তিকা।
এ বারের পুজো গরমের। ঠাকুর দেখা, ভিড় সামলানোর কথা মাথায় রেখে পোশাক পরতে হবে। পুজোয় ট্রেন্ড বলে কিছু হয় না।
এ বারের পুজোর জন্য ফেব্রিক বাছাই সবচেয়ে জরুরি। মলমল আর সুতির মধ্যে থাকাই ভাল। এখন পুজো মানে অতিরিক্ত সাজ, এটা কেউ মানে না। আমার মনে হয় যাঁদের নানা কাজের ঝামেলায় শাড়ি পরা হয় না তাঁরা পুজোর পাঁচ দিন শাড়ি পরুন। আজকাল জোড়া শাড়ির চল হয়েছে। যেমন সংযুক্তার গামছা। এই শাড়িগুলো বেশ নরম এবং পরলে সকলের চোখে পড়ে। আর এখন ম্যাচিং ব্লাউজের জমানা শেষ। দেখা যাচ্ছে ব্লাউজেই যত এক্সপেরিমেন্ট। তাই টি শার্ট, ক্রপ টপ, শার্ট দিয়ে শাড়ি টিম আপ করতে পারেন, দারুণ দেখাবে। তবে একটাই অনুরোধ, প্লিজ জিনস বা লেগিনস্ দিয়ে শাড়ি পরবেন না।
অষ্টমীর দিন সোনার গয়না পরলেও এমনি সময় রুপো বা আফগান জুয়েলারি পরুন। ধরুন, সপ্তমী বা নবমীর সন্ধ্যায় ম্যাক্সি ড্রেস পরলেন। সে ক্ষেত্রে গয়না হাল্কা পরুন। কোনও একটা স্টেটমেন্ট জুয়েলারি পরলেই হবে।
আরও পড়ুন: ব্রাইট কালারের প্রচুর শাড়ি কিনেছি, প্রতিদিনই ট্র্যাডিশনাল সাজব...
আরও পড়ুন: ট্রেন্ডের পিছনে ছুটে সব পরে ফেলে ‘ক্রিসমাস ট্রি’ হয়ে উঠবেন না যেন!
পুজোর সাজ আপনার ব্যক্তিত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে করুন। সকালের সাজে সফট কালার ব্যবহার করলেন আর বিকেলের রং গাঢ় হল। এ ভাবে সময় অনুযায়ী নিজের ক্যানভাস বদলে ফেলুন। তবে পুজোর সাজে শাড়ি সেরা।
ছবি সৌজন্য: ডিজাইনার।