কালীপুজোর সময় নৈহাটি বড়মার কাছে অনেকেই পুজো দিতে যান। কেউ কেউ আবার ফি বছর ভিড় জমান কেবল দেবীর দর্শন পেতে।
আপনি কি এই বছর সেখানে ঠাকুর দেখতে যাচ্ছেন? বিপুল লাইন ঠেলে, ভিড়ের মধ্যে গলদঘর্ম হয়ে দেবী দর্শনের পর ভূরিভোজ সারুন এই দোকানগুলি থেকে।
৫০ বছরের পুরোনো আইকনিক দোকান আদি সুরুচি থেকে বোনলেস চিকেন পকোড়া চেখে দেখতে পারেন ৩০ টাকার বিনিময়ে।
এই দোকানের চিকেন ড্রামস্টিকও বেশ বিখ্যাত। এটির দাম মাত্র ৩৫ টাকা।
শতাব্দী প্রাচীন দোকান পার্বতী কেবিন অবস্থিত এখানেই। এই দোকান থেকে জাম্বো চিকেন মোমো খেতে পারেন। দাম ৬০ টাকা।
এই একই দোকানে বিশালাকার মুঘলাই পরোটা এবং আলুর তরকারির দাম পড়বে ৫০ টাকা।
কাছেই রয়েছে অভিরুচি। এখানকার জাম্বো চিকেন সতের দাম ৪০ টাকা।
এই ৪৩ বছর পুরনো দোকানের লোডেড চিকেন স্প্রিং রোলের দাম পড়বে ৫০ টাকা।
আর ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে চা না খেলে হয়? তাও গঙ্গার হাওয়া খেতে খেতে? তাই নৈহাটি এলে কাকার দোকানের চা মাস্ট!
এ ছাড়া রাস্তার ধারের ঘুগনি, ফুচকা তো আছেই!
তা হলে আর চিন্তা কী? বড়মার দর্শন সেরে পেটপুজো সেরে বাড়ি ফিরুন খোশমেজাজে। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।