প্রতীকী চিত্র
দুর্গাপুজো মানেই ভোগ, আর ভোগ মানেই হাজার রকম স্বাদের খোঁজ। খিচুড়ি, লুচি, লাবড়ার বাইরে এ বার খাবারের তালিকায় উঠছে এক নতুন সুবাস— গন্ধরাজ ছানার পাতুরি। ছানার নিজস্ব মিষ্টি আর গন্ধরাজ লেবুর মনমাতানো গন্ধ, এই দুইয়ের যুগলবন্দি যেন এক মিষ্টি প্রেমের গল্প। এই পদটি তৈরি করাও কিন্তু বেশ সহজ। কলাপাতায় ছানার নরম মিশ্রণ মুড়ে হালকা তেল দিয়ে প্যানে ভাজলেই তৈরি হয়ে যায় সুগন্ধি এক ভোজ।
প্রচলিত ছানার পাতুরিতে থাকে সর্ষের ঝাঁঝ, নারকেলের মোলায়েম মিশ্রণ। কিন্তু গন্ধরাজ লেবু ঢুকে পড়তেই বদলে গেল সমীকরণ। পাতুরি বানাতে আগে তৈরি হয় টাটকা ছানা, ঝরঝরে করে নিয়ে মাখা হয় নারকেল, জল ঝরানো দই, তাতে সামান্য নুন-চিনির সঙ্গ। একটু হলুদের ছোঁয়া, সবুজ লঙ্কার কুচিতে সেজে সর্ষের তেল মাখানো কলাপাতায় বসে যায় সেই মিশ্রণ।
কিন্তু এখানেই ট্যুইস্ট। প্রতিটা ভাঁজে ঢুকে পড়ে গন্ধরাজের খোসার কুচি, আর অর্ধেক লেবুর পাতা। পাতুরি সেঁকা হতে হতে পাতার ভিতর ভরে যায় ঝাঁঝালো টোকো সুবাসে। ৮–১০ মিনিটের মধ্যে তৈরি এক একটা ছোট্ট পুঁটুলি, খুললেই নরম ছানার সঙ্গে টক-ঝাল-মিষ্টি মিশে থাকা এক অভিনব স্বাদ।
ভোজনরসিকদের মতে, সর্ষের ঝাঁজ ছানার পেলবতাকে আড়াল করে দেয়। তাই গন্ধরাজই হল সেরা জুড়ি। পুজোর ভোজে গন্ধরাজ ছানার পাতুরি খাওয়া মানেই এক অন্য অভিজ্ঞতা—সে ভাতের সঙ্গে হোক, বা হালকা পোলাও, এমনকি ঘোলের সঙ্গেও জমে যাবে একেবারে।
যাঁরা নতুনত্ব খুঁজে বেড়ান, তাঁদের জন্য এ বার পুজোয় ভোজে একেবারে শো-স্টপার হতেই পারে এই গন্ধরাজ ছানার পাতুরি।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।