প্রতীকী চিত্র
উৎসব তো শেষ! মন খারাপের সুর বেজে গিয়েছে মণ্ডপে মণ্ডপে। হাতে গোনা কয়েকটা দিন যেন আলোর ঝলকানি আর হাসির রেশ ছড়িয়েই ফুরিয়ে গেল। এই চার-পাঁচটা দিন সবাই মিলে ভুলে ছিল সব হিসেব, সব কাজ। এবার মা দুর্গা ফিরবেন কৈলাসে। মনখারাপের এই বেলায় তাঁকে হাসিমুখে বিদায় জানানোর পালা। আর সেই বিদায় জানাতেই তো রয়েছে দেবী বরণের ঐতিহ্যবাহী প্রথা।
বরণ শব্দের আসল মানেটা কিন্তু খুব সহজ— সাদর অভ্যর্থনা জানানো, সসম্মানে বিদায় দেওয়া। দশমী পুজোর পর নিয়ম করে উমাকে বরণ করে নেন বাড়ির বিবাহিত মহিলারা। পান খেয়ে, পানপাতা মুখে নিয়ে আর আলতা-সিঁদুর পরে এই আচার পালনের রীতি। বরণডালা সাজিয়ে শুভ সময় দেখে মাকে বরণ করতে যাওয়া হয়। তবে অঞ্চলভেদে, বাড়ির প্রথা অনুসারে নিয়মে কিন্তু সামান্য ফারাক দেখা যায়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দশমী তিথি শেষ হওয়ার পরই দেবী বরণ করার নিয়ম। তিথি থাকাকালীন বরণ করা যায় না। বরণের জন্য নির্দিষ্ট কোনও বাঁধাধরা শুভ সময় নেই, তবে তিথি পেরিয়ে যাওয়ার পর যে কোনও সময়ে বরণ করা যেতে পারে। দুটি প্রচলিত পঞ্জিকাতে তিথি শেষের সময় দু'রকম।
তবে, দুটি পঞ্জিকাতেই কিছু অমৃতযোগের উল্লেখ রয়েছে যা বরণের জন্য বিশেষভাবে শুভ বলে ধরা হয়।
তবে জ্যোতিষীরা বলছেন, দশমীর তিথি শেষ হওয়ার পর যে কোনও সময়ে বরণ করা যায়। নির্দিষ্ট কোনও শুভক্ষণ নেই, শুধু তিথি থাকা অবস্থায় বরণ না করাই নিয়ম।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।