প্রতীকী চিত্র
দেখতে দেখতে নবমী এসেই গেল। রাত পোহালেই দশমী। দেবীর কৈলাসে ফেরার পালা। আবারও এক বছরের জন্য অপেক্ষা করা তাঁর জন্য। এত আয়োজন, এত আলো সব নিভে আসবে এক এক করে, সকলে ফিরে যাবেন তাঁদের দৈনন্দিন রুটিনে। তবে বিষাদের সুরের মধ্যেও দেবী দুর্গার কৃপা চাইলে, জীবন থেকে সমস্ত বাধা, বিপত্তি, অর্থাভাব দূর করতে চাইলে বিজয়া দশমীর দিন অবশ্যই পালন করুন এই সহজ টোটকাগুলি।
দশমীর পুজোয় দেবীকে অবশ্যই অপরাজিতা ফুল অর্পণ করুন।
দশমীর পুজো শেষ হওয়া পর দেবীর ঘট থেকে একটি পদ্মফুল নিয়ে আসুন। সেটিকে হলুদ কাপড়ে মুড়ে বাড়ির দক্ষিণ পূর্ব কোণে রেখে দিন।
দশমীর দিন চেষ্টা করুন কোনও রাম মন্দিরে যাওয়ার। সেখানে গিয়ে একটি ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালান।
এ দিন দেবীকে বরণ করতে যাবেন যখন তখন যে সিঁদুর নিয়ে যাবেন সেটির কিছুটা দেবীর চরণে অর্পণ করুন। বাকিটা দেবীর পায়ে ছুঁইয়ে নিয়ে বাড়ি আসুন। এই সিঁদুর বাকি বছর ব্যবহার করুন।
এ দিন কুকুরকে বেসনের লাড্ডু খাওয়ানো শুভ বলে মনে করা হয়।
দশমীর দিন বিসর্জন হয়ে যাওয়ার পর রাতে একটি পাত্রে একটু চন্দন, সিঁদুর, কর্পূর, একটা পান এবং একটু গো-চনা মিশিয়ে/বেটে একটি মিশ্রণ বানান। তার পর এই পাত্রটির সামনে একটি প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখুন সারা রাত। পর দিন সকালে স্নান করে পরিষ্কার জামা পরে এই মিশ্রণ থেকে টিপ পরুন।
‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।