হিন্দু দেবী কালীকে নিয়ে বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষের মধ্যে আগ্রহ রয়েছে।
কালীর মহিমা, তাঁকে ঘিরে থাকা লোককথা নিয়ে নানা ধরনের শৈল্পিক কর্মকাণ্ড হয়েছে। তেমনই একটি উদাহরণ হল - 'টকিং অফ ত্রাভাঙ্কোর'।
এটি একটি রুশ চলচ্চিত্র। যেটি ১৯৮১ সালে নির্মিত হয়েছিল।
এটি মূলত একটি - সাইকেডেলিক শর্ট ফিল্ম। যেখানে অ্যানিমেশনের মধ্যে দিয়ে এবং কেরালার কথাকলি নৃত্যের মাধ্যমে কালীর উগ্র চেতনা ব্যাখ্যা করা হয়।
ভ্লাদিমির পেকার পরিচালিত এই সোভিয়েত স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছবিটিতে কথাকলি নৃত্যের নানা ধরনের মুদ্রা এবং শৈল্পিক চিত্রশৈলী ব্যবহার করা হয়।
কালী সম্পর্কিত দৃশ্যে দেবী তাঁর অগ্নিময় চক্ষু, ক্ষুরধার গতিবিধি এবং প্রভাবশালী উপস্থিতি দিয়ে পর্দা জুড়ে অবস্থান করেন!
তাঁর অঙ্গভঙ্গিগুলি একই সঙ্গে ধ্বংস এবং সুরক্ষা — উভয়কেই মূর্ত করে তোলে!
এই উপস্থাপনা কথাকলি নৃত্যের প্রতীকী ভাষার গভীরতা উন্মোচন করেছে বলেই মনে করে অভিজ্ঞ মহল।
এর মাধ্যমে দেবী কালীর শক্তি সম্পর্কে সহজ ভাষায় গল্প বলার ছলে এক উজ্জ্বল অ্যানিমেটেড অভিজ্ঞতা প্রদান করেছেন নির্মাতারা।
এই ছবি প্রমাণ করে যে সাংস্কৃতিক বাধা পেরিয়ে শিল্প কী ভাবে শক্তিশালী আখ্যান তৈরি করতে পারে! ( ‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।