প্রতীকী চিত্র
পুজোর আগেই মেট্রোয় আরও খানিকটা জুড়ে গেল কলকাতার এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত। একইসঙ্গে চালু হয়েছে মেট্রোর তিন তিনটি সম্প্রসারিত লাইন। পুজোর ভিড়ে ট্রেনে-বাসে ধাক্কাধাক্কির ঝক্কি পোহানো নয়, আরাম করে শহরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছে যান সহজেই।
নোয়াপাড়ার সঙ্গে যুক্ত দমদম বিমানবন্দর (জয় হিন্দ)। শিয়ালদহের সঙ্গে যুক্ত এসপ্ল্যানেড। রুবি অর্থাৎ হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে জুড়েছে বেলেঘাটা। মোট ১৪ কিলোমিটারের পথ। এর মধ্যে সবচেয়ে কম দৈর্ঘ্যের পথ শিয়ালদহ থেকে এসপ্ল্যানেড। মাত্র ২.৬ কিলোমিটার। নিত্যযাত্রীদের জন্য এর চেয়ে সুবিধার আর কী হতে পারে! শারদীয়ার আগেই দেখে নিন নতুন কোন মেট্রো স্টেশনে নামলে দেখা মিলবে কোন পুজোর।
নোয়াপাড়া থেকে জয় হিন্দ মেট্রো স্টেশন
মেট্রো থেকে নোয়াপাড়া নামলেন। কাছাকাছি রয়েছে গ্রিন পার্ক নেতাজি ইউনাইটেড, বারাসত অ্যাসোসিয়েশন ক্লাব। অন্য দিকে দমদম ক্যান্টনমেন্টের সামনে পাবেন দমদম পার্ক সর্বজনীন, সুভাষনগর সর্বজনীন, দমদম পার্ক ভারতচক্র-সহ একাধিক পুজো। এ ছাড়া যশোর রোডের কাছাকাছি দেখতে পারেন টালা বারোয়ারির দুর্গাপুজো। আছে নেতাজি স্পোর্টিং ক্লাব দুর্গাপুজো, দমদম পার্ক যুবকবৃন্দও।
গ্রিন লাইন জুড়েছে শিয়ালদহ এবং এসপ্ল্যানেড মেট্রো রুটকে। শিয়ালদহের কাছাকাছি দেখতে পারেন কলেজ স্কোয়ারের পুজো। এসপ্ল্যানেডের কাছাকাছিও রয়েছে নিউ মার্কেট সর্বজনীন।
হেমন্ত মুখোপাধ্যায় থেকে সল্টলেক স্টেডিয়াম
হেমন্ত মুখোপাধ্যায় স্টেশনে নেমে যাওয়া যায় যোধপুর পার্ক সর্বজনীন, মুদিয়ালি ক্লাব, বোসপুকুর তালবাগান সর্বজনীন। ফুলবাগানের কাছে পেয়ে যাবেন বেলেঘাটা ৩৩ পল্লি আদিবাসীবৃন্দের দুর্গাপুজো।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।