13 Hands Kali Idol

সোদপুরের ১৩ হাতের কালী! ২৫ ফুট উচ্চতার ‘মুক্তি সঙ্ঘ’-এর ঐতিহ্যে ভিড় উপচে পড়ে প্রতি কালীপুজোয়

৭৪ বছরের ঐতিহ্য। ১৩ হাতের কালী, ২৫ ফুট উচ্চতা— উত্তর ২৪ পরগনার সোদপুরের মুক্তি সঙ্ঘের পুজোয় এ বারও চোখধাঁধানো ভিড়ের প্রস্তুতি।

Advertisement
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ০৮ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:২৩
Share:
০১ ১০

উত্তর ২৪ পরগনার কালী পুজো মানেই অনেকের মনে ভেসে ওঠে নৈহাটির ‘বড়মা’-র কথা। কিন্তু সে জেলার আকাশেই মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আরও এক বিশাল কালী প্রতিমা— যার উচ্চতা প্রায় ২৫ ফুট! সোদপুর মুক্তি সঙ্ঘ ক্লাবের ৭৪ বছরের ঐতিহ্যবাহী কালী পুজোয়।

০২ ১০

দীপাবলির আলোর উৎসবকে আরও বর্ণময় করে তোলে এই পুজোটি, যার বিশেষ আকর্ষণ দেবীর ১৩ হাত।

Advertisement
০৩ ১০

নৈহাটিতে দেবী যেমন তাঁর বিশালত্বের জন্য সবার কাছে ‘বড়মা’ নামে পরিচিত, তেমনই সোদপুরের এই কালী প্রতিমা তাঁর ১৩ হাতের জন্য জেলার অন্যতম বৃহৎ ও প্রাচীন মূর্তি হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে।

০৪ ১০

প্রথম দৃষ্টিতে চারটি হাত চোখে পড়লেও, বাকি ন’টি হাত থাকে দেবীর কোমরে।

০৫ ১০

ক্লাবের সদস্যদের কাছ থেকে জানা গিয়েছে, এটি তাঁদের ৭৪ বছরের পুজো। প্রথমে পরিবারের প্রবীণরাই এই পুজোর সূচনা করেন। তখন থেকেই এই ১৩ হাতের কালীর আরাধনা চলে আসছে।

০৬ ১০

দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা এসে মানত করতেন, আর তাতে সাফল্যও মিলত। সেই বিশ্বাস আর ভক্তিই এই পুজোর মূল সুর। বড়দের হাত ধরে শুরু হওয়া এই পুজোর দায়িত্ব এখন কাঁধে তুলে নিয়েছে পরবর্তী প্রজন্ম।

০৭ ১০

ভক্তদের বিশ্বাস, এই কালী খুবই জাগ্রত। মন থেকে কিছু চাইলে দেবী নাকি কাউকে ফেরান না। সেই কারণেই কালী পুজোর দিনগুলোতে মুক্তি সঙ্ঘ ক্লাবে নামে মানুষের ঢল। পুজোর দিনগুলোয় গোটা সোদপুর-মধ্যমগ্রাম-পানিহাটি অঞ্চলে যেন একটাই দিক, ‘মুক্তি সঙ্ঘ’।

০৮ ১০

মাঠের গেট পেরোলেই চোখের সামনে বিশাল দেবী, আলোর ছটা আর ঢাকের গর্জন। প্রতি বছরই দর্শনার্থীর ভিড় এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যে, জায়গা ধরে দাঁড়ানোও কঠিন হয়ে পড়ে। স্থানীয়দের বিশ্বাস— এই জেলার সবচেয়ে জাগ্রত কালী এই মুক্তি সঙ্ঘেরই।

০৯ ১০

কালীপুজো এখন একেবারে দোরগোড়ায়। তাই যাঁরা এ বারে একটু অন্য রকম পুজো দেখতে চান, তাঁদের জন্য সোদপুর মুক্তি সঙ্ঘ হতে পারে সেরা গন্তব্য।

১০ ১০

কী ভাবে যাবেন? সোদপুর স্টেশন থেকে মাত্র পাঁচ মিনিট হাঁটলেই গোশালার মাঠ সংলগ্ন মুক্তি সঙ্ঘ ক্লাব। সেখানেই ১৩ হাতের দেবী থাকছেন অপেক্ষায়। ( ‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’)। (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement